[url=http://www.gulfup.com/?AomQ4i][img]http://www.gulfup.com/G.png[/img][/url]

বৃহস্পতিবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

এখন শীতকাল

এখন শীতকাল

অপসৃয়মান মুখশ্রী
কানায় কানায় জলে ভরা,
মদির মোহে দুলছি ।
কম্পিত মাটি
শীতের তীব্রতা
অনুভের সময় নেই,
স্তন্যপায়ীর তালা খোলা।
কররেখা ছুয়েছে কপোল
তরঙ্গিত নদীর জো্ৎস্নায়
যুগল স্তনে খোজঁ খোজঁ রব চারিধার।
আশেপাশে কিম্বা দূরদুরান্তে
কাজে ব্যাঘাত ঘটল অনেক।
তিরিক্ষি মেজাজি সেই অবয়বে
শরীরের ভাষা শরবিদ্ধ আজ
অবেলায় প্রগাঢ় অকৃত্রিম নিস্তবদ্ধতা
অলীক কুনাট্য রঙ্গে রাঢ় নিদারুন ব্যস্ততা।
এখন শীতকাল।
উষ্ঞতার খোজেঁ আছে কেউ কেউ।।

বুধবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

এই যে, হ্যাঁ আপনাকেই বলছি...

এই যে, হ্যাঁ আপনাকেই বলছি

এই যে, হ্যাঁ আপনাকেই বলছি-
রিদুয়ান
জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে
ত্যক্ত – বিরক্ত তবু বাধ্য হয়ে
আজন্ম জীবনটাকে টেনে বেড়াচ্ছেন
কলুর বলদের মত।
সকাল দুপুর রাত – আকাশ কুসুম স্বপ্নটাই সঙ্গি
চির চেনা অভাবটাতে যদিও বন্দি।
হ্যাঁ আপনি, আপনাকেই বলছি
আরেকবারে জন্মাবার সুযোগ পেলে
আপনি কি “আপনি” হয়েই জন্মানোর-
ইচ্ছা পোষন করতেন?
নাকি মিশে যেতেন তাদের ভীড়ে
আপনাকে আজ দেখে নাক সিটকানো
লোকগুলোর মাঝে।
পুত পবিত্র আরাম আয়েশে জীবনে
অনেক নির্মম সত্যগুলো না জেনেই,
মৃত্যূকে আলিঙ্গন করা লোকদের দলে
নিজেকে জন্মদিয়ে কবর দিতেন,
- ওদের সাথে না চলতে পারার ব্যার্থতার!!
আমি আমি হবার স্বপ্নই আবার দেখি
কারন জানি,
পৃথিবী মানুষ শূণ্য হয়ে যায়নি
এখনও সব সংগ্রাম সমাপ্ত হয় নি,
শ্রেনীর ব্যবধান ভাঙার সময় এখনো ফুরিয়ে যায় নি।।
হ্যাঁ আপনি, আপনাকেই বলছি
শেষ পর্যন্ত কি স্বিদ্ধান্তে উপস্থিত হলেন?

রবিবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০১২

AMAR GHUM..!!

AMAR GHUM..!!


 
 
 
 
 
 
Ghumer pori nidiya rani
Aay re aamer kache.
Bosbi amar khuku-monir chokhe.
Gaan shuniye ghum porato
Maa je aamar kole boshay niye.
Raat hoyeche onek maa go,
Ghumiye ekhon porte hobe.
Sei maa amar bodle gechey
Ghumiye porle daye je boka ,
Amar kache eshe.
Raat ekhono hoyeni motei
Ghum kotha theke aase…. !!
Onek- onek porte tomaye hobe.

Amar baro icche kore,
Boi-khata fhale rekhe,
Moner shukhe ghumai giye.
Ghumer pori pakhna mele
Amaye niye jak je chole,
Jyotsna raate….oi chander deshe…
Moner shukhe ghurbo sethay
Khata kalam boier bojha fhele
…!!

শনিবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০১২

রুপালি চাঁদের আলোয়

রুপালি চাঁদের আলোয়

১৪ ই অক্টোবর, ২০০৯ ভোর ৪:২৯



এক বিন্দু শিশিরের কণা এসে
দাঁড়ায় উঠানের সবুজের বুকে,
দিগন্ত ছোঁয়া এক মানবযানে করে
তুমি ছুটে আস কত যুগ পরে
কবি যেন খুজে পায় কবিতার উৎস।

মানুষের এ জীবণটা কত ছোট্ট একটা প্রকষ্ট।
এখানে ঠাঁই মেলে না অনেকেরই,
কেউ বিচলিত হাসি দিয়ে চলে যায় অসীম দুরত্তে
কেউবা ঠায় দাঁড়িয়ে থাকে দরজার পাশে।

কেউ মঙ্গল প্রদীপ জ্বালিয়ে দেয় উঠানে
কেউ বা আবার নিভুনিভু চোখে
বইয়ে দেয় রক্ত স্রোত ধারা।
স্বপ্নভাঙ্গা সে রক্তস্রোত ভেসে চলে
অনুতাপের সমুদ্র বয়ে।

মানুষের জীবণটা রাস্তায় পরে থাকা
একটুকরো কাগজের মত।
কেউ একেছে সাদাকালো একটা অপরিনত ছবি
কেউ দিয়েছে রঙ্গিন তুলির ছোয়া,
আবার কেউ বা খুলেও দেখেনি কোনদিন।

রুপালি চাঁদের আলোয় তবুও মানুষ
হয়ে ওঠে আবেগপ্রবণ, হয়ে ওঠে দ্বান্দ্বিক কীট।

প্রথম স্মৃতিগুলো

প্রথম স্মৃতিগুলো

শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০১২

চলে আয় মায়াবিনী শীত

চলে আয় মায়াবিনী শীত

পায়ে পায়ে কূয়াশার
মৌন অভিলাষ।

রোদের কপাট তোলে
চলে আয় মায়াবিনী শীত
নকশী কাঁথার ভাঁজে
সুর বুনে বিষাদের গীত।


গায়ে গায়ে সাঁটানো
শীতল আকাশ।

পাতাদের ঝরাদিন
খামবন্ধ ডায়রির পাতা
পৌষের হিমেল হাওয়া
লিখে শীতের বারতা।

চোখে চোখে চমকায়
গীতল বাতাস।