[url=http://www.gulfup.com/?AomQ4i][img]http://www.gulfup.com/G.png[/img][/url]

মঙ্গলবার, ৬ মার্চ, ২০১২

ভালবেসে থাকো যদি


ভালবেসে থাকো যদি

6869c094026db6715f4c8764cc631b06

ভালবেসে থেকে যদি আমাকে,তোমার
অন্তরের নিবিড় নিরজনতায়,পুস্পি কানন পাশে
,প্রতীক্ষা-সুন্দর হয়ে কাটিও সময়
অবিচল নিরদিধায়।

যখন আসবে ফুলের বসন্ত,গন্ধ শুঁকে
ভূলে যেওনা আমাকে ফসলী প্রান্তরে
মৌ-মৌ গন্ধে।

ভূলে যেওনা বিলাসী মেহগিনি কাঠের
চেয়ারে বা টেবিলে কখনো-
অথবা যেওনা ভুলে সৌখিন ঘড়িতে
কিংবা টরচের আলোর মতো দিবালোকে।

ভালবেসে থাক যদি মনে রেখো জীবনের
অন্যতীরে,
অনুরিক্ত বেদনার সুরে-সুরে।

RAISINA TUMI

 


RAISINA TUMI

Chotto pathshala raisina tumi
Chittoranjan park e, delhi-er buke.
Nirbhoy dariye chele ek din tumi .
Bengla bhasar marjada Harate debo na bole.
Tabur tele, teener chaunir niche ,
Sabuj ghashe ....golaper gandhe
Chile tumi koto abujh.
Chotto shishura chutito khushite
Kochi ghasher upor dulite dulite.

Choto shishura aaj r choto nei ,Hoyeche anek boro.
Tabu r tiner chauni nei, Hoyeche dalan anek boro,
Shib mondirer pashe.
Hoyeche keu daktar, shikkhok, engineer
Koreche school ke gorbito/Schooler naam koreche uccho.

Hobe ki r………???
Chitto ranjan raisina pore,
Akash choya pakhir moto hote,
Korbe ki r keu school nam uccho ,Hobe ki r raisina tumi gorbito….?
Dhoshe poreche aaj- khoshe poreche aaj ,Raisinar dewal Dhulor moto.
Tai to boro dukkho lagche,Koshto hocche mone.
Shunle pore loke bole ,Tomar chele meye ki ,Raisinay pore…?

Ache kichu samajer Nami -dami thikedar,
Tader safollo karme ,
Aaj raisina dhulay dhusarito Hote choleche—
Raisina ajj bhoye kape tharo-tharo,
Ei bujhi ei holo raisinar samapto.

Fees er takay bhorechey nijer tijori
Shikkhar naam e dicche ,Shikkharthider fanki.
Ekhon jara porche tader hobe ki goti….?
Koreche jara raisiner ajj ei durgoti,
Tader koro sukho bicer, Khule- khule dao tader sada dhuti
……

সোমবার, ৫ মার্চ, ২০১২

রিক্ত আমি । হাসনাত

 

রিক্ত আমি



সে অনেকদিন আগের কথা
তোমাকে দেখেছি দূর থেকে
লাল পেড়ে শাদা শাড়ি, পায়ে নূপুর।


রিনি ঝিনি শব্দে তুমি
ধীর পায়ে চলে গেলে
পিছনে ফেলে মুগ্ধতার সুর!

এরপর বহুবার দেখেছি তোমায়
কলেজে, ক্যান্টিনে, লাইব্রেরীতে
বলা হয় নি কথাটা।


সাহসে কুলোয়নি আমায়
পাছে হারিয়ে ফেলি
তোমার সখ্যতা।


কদিন তুমি এলে
হাতে ধরিয়ে দিলে রঙ্গিন কার্ড
সলাজ হাসিতে।


নিশ্চল দাঁড়িয়ে আমি
জানলাম সে দিন
অক্ষম ভালোবাসিতে।


এরপর বহুকাল পেরিয়ে গেলো
তুমি গেলে হারিয়ে
আমি হলাম প্রেমিক।


ভালোবাসার উদভ্রান্ত চোখে
খুঁজেছি তোমার মরিচীকা
ঘড়ির কাটা চলেছে টিক টিক।


কেটেছে অনেক রাত
নিস্ফল অশ্রুতে
টই টম্বুর চোখের পাড়।


একদিন হলাম শান্ত
জীবনটা হলো ব্যস্ত
আমি তখন ডাক্তার।


সময় কেটে গেলো
হঠাৎ এলে তুমি
সাথে তোমার বর।


রোগী তোমার বর নয়
আমি আবারো নিশ্চল
অনুভূতিটা কষ্টকর।


মরনব্যাধিতে তুমি
কাষ্ঠ হেসে বললে
“আর কতদিন আছি আমি?”

তোমার উজ্জ্বল চোখের দিকে তাকিয়ে
আমিও হাসলাম
শূণ্য হাসি।


তোমার আত্মজার সাথে
করিয়ে দিলে পরিচয়
নয়ন তোমার সিক্ত।


এলো সেই দিন
তুমি গেলে চলে
আবারো আমায় করে রিক্ত।


^_^ + ^I^ = ৺৳৺

গল্প: আমি তোমাকে ভালবাসি।

গল্প: আমি তোমাকে ভালবাসি।


একটা গল্প শুনবেন। গল্প, শুধুই গল্প। যে গল্পে থাকবে একটা পাগল ছেলে। যার জীবনে উচ্চাকাংখা বলে কিছুই নেই। যে বর্ষাকালে বারান্দায় প্রিয়জনের সাথে বসে টিনের চালে বৃষ্টির শব্দ শুনতে চায়। পরীক্ষা ফেলে বৃষ্টিতে ভিজতে যায়। মাঝে মাঝেই বাড়ি থেকে পালিয়ে কোথায় চলে যায় কেউ জানে না। আর থাকবে একটা মেয়ে, অতি সাধারন। ছেলেটা ভীষন ভালবাসবে মেয়েটাকে। যে ভালবাসা কখোনো কিছু দিয়ে পরিমাপ করা যায় না। আর মেয়েটা? মেয়েদের মন কবে কে বুঝতে পেরেছ? সে কি চায় নিজেও তা জানবে না।
জানি এই গল্পের পরিনতি ভাল হবে না। তবুও ছেলেটা গল্পটা এগিয়ে নিতে চাইবে। মেয়েটা কি তার সঙ্গ দেবে? অবশ্যই দিবে। কারন মেয়েটাও যে ভালবাসে ছেলেটাকে। মেয়েটা চায় তার ভালবাসা প্রকাশ করতে। আর ছেলেটা চায় ভালবাসা হৃদয় দিয়ে অনুভব করতে। মুখের কথা দিয়ে নয়। ছেলেটা কিছুতেই বুঝে উঠতে পারে না, “দিনের মধ্যে হাজার বার ভালবাসি না বললে কি হয়? ভালবাসা কি কমে যায়?” কিন্তু মেয়েটা বুঝতে চায় না। সারাক্ষণ অপেক্ষায় থাকে। অন্তত একবারের জন্য হলেও ছেলেটা তাকে বলুক। বলুক, “ভালবাসি, শুধুই তোমাকে।“ ছেলেটার মুখের এই ছোট্ট বাক্যটাই তার সকল প্রেরণা। তাইতো সকাল দুপুর সন্ধা নেই ফোনের পর ফোন দিয়ে যায়। শুধু একবার ভালবাসি শোনার অপেক্ষায়।
দুইজনের অনুভুতি, দুই জনের চাওয়া পাওয়া সবই ভিন্ন। তারপরও গল্পটা এগিয়ে চলে। হাসি, কান্না, আনন্দ, ব্যাথা-বেদনার মিশ্রনে।
এটা একটা পাগল ছেলের গল্প। পাগলামি না করলে কি চলে? শুরু হয় তার পাগলামী। হটাৎ করেই সে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয় মেয়েটার সাথে। “ভালবাসি ভালবাসি বলে চিৎকার করাটা তার লোক দেখানো মেকি মনে হয়।“ যোগাযোগ বন্ধ করে দিলে কি হবে, তার প্রতিটা স্বপ্ন জুড়ে থাকে মেয়েটা। তার প্রতিটা কাজের প্রেরণা হয়ে থাকে মেয়েটা। তার অনুভুতি জুড়ে তার অস্তিত্ব জুড়ে শুধু সেই মেয়েটা আর মেয়েটা। আর মেয়েটার কি খবর? ছেলেটাকে হাড়িয়ে সে পাগল প্রায়। খায় না ঘুমায় না এমন কি বেঁচে থাকতেও চায় না। তবুও বেঁচে থাকতে হয়। জীবনের প্রয়োজনে।
সময় গড়িয়ে যায়। মাসের পর মাস, বছরের পর বছর। ছেলেটা ভুলতে পারে না মেয়েটাকে। তাকে নিয়েই ভাবে। তাকে নিয়েই স্বপ্ন দেখে। তারপর?
না, এটা একটা গল্প। বাস্তব কিছু নয়। গল্পের মেয়েরা একটু অন্য রকম হয়। তাই মেয়েটা ছেলেটাকে আবার ফোন করে। কথা হয় দুজনার। তারা ভুলে যায় মাঝখানে কয়েক বছর পার হয়ে গেছে। জীবন থেকে তারা হাড়িয়ে ফেলেছে অনেক মুল্যবান সময়। সেই সময়ের প্রয়োজনে ছেলেটা হাড়িয়ে ফেলেছে তার ভালবাসা। হাড়িয়ে ফেলেছে তার প্রানের প্রিয়াকে। মেয়েটা আর তার নেই। বিয়ে করেছে তার পছন্দের ছেলেটাকে। যে তার খবর নেয়। দিনের মধ্যে হাজার বার ভালবাসি ভালবাসি বলে তার পায়ে লুটায়।
ছেলেটার আকাশে আজ মেঘের ঘনঘটা। যখন তখন বৃষ্টি নামে। তার এলোমেলো জীবনটা আরো এলোমেলো হয়ে যায়। তবুও সে মেয়েটার ভাল চায়। চাইবে না কেন, দোষটাতো মেয়েটার না। সেই-তো যোগাযোগ বন্ধ করেছিল। নিজের দোষে নিজেকে ছাড়া আর কাউকে তো শাস্তি দেয়া যায় না। তাইতো নতুন করে নতুন ভাবে বাঁচতে চায় সে।
যেহেতু এটা গল্প। তাই শেষ হয়েও শেষ হয় না। কোন একদিন গভীর রাতে ছেলেটার ফোন বেজে ওঠে। রিসিভ করতেই সে শুধু কান্নার শব্দ শুনতে পায়। মেয়েটা কাঁদছে। কাঁদছে তো কাঁদছেই। কান্না জড়ানো কন্ঠেই মেয়েটা বলে, “আমি জানি আমার ফেরার পথ নেই। তবু একটা কথা বলতে চাই। আমি শুধু তোমাকে ভালবাসি। শুধুই তোমাকে। আর কাউকে নয়। কোন দিন কাউকে বাসতেও পারব না।“ ফোন কেটে যায়। একাকী ছেলেটা জেগে থাকে। দু চোখে বৃষ্টি নামে। সিদ্ধান্ত নিয়ে নেয়, যা হবার তাই হবে। এভাবে কষ্ট পাওয়ার মানে হয় না। কথা বলে মেয়েটার সাথে। মেয়েটা সাড়া দেয় আগের মত। দুজন দুজনকে পেতে চায় আপন করে। কিন্তু সমাজ?
মেয়েটাই এগিয়ে আসে এর সমাধানে। সে বিয়ে করেছে ঠিক। তবে একদিনও স্বামীর ঘর করেনি। সে তালাক দিয়ে দিবে স্বামীকে। তারপর দুজন পালিয়ে যাবে। ঘর পালানো ছেলেটার কাছে কাজটা সহজই মনে হয়।
তারপর? তার আর পর নেই। ছেলেটা অপেক্ষায় থাকে মেয়েটার। মেয়েটা ফোন দেয় না। ছেলেটা ফোন দেয়। মেয়েটা ফোন ধরে না। ছেলেটা আবার ফোন দেয়। মেয়েটা ধরে না। ধরে না………………।
গল্পটা শেষ। ছেলেটার সাথে মেয়েটার আর কোনদিন দেখা হয় নি। হয়ত কোনদিন হবেও না। হয়ত মেয়েটা তার স্বামী সংসার নিয়ে সুখে দিন কাটাচ্ছে। কিন্তু মাঝরাতে মেয়েটার বলা একটা বাক্য ছেলেটাকে আজ পাগল করে দিয়েছে। আজও তার কানে বাজে, “আমি জানি আমার ফেরার পথ নেই। তবু একটা কথা বলতে চাই। আমি তোমাকে ভালবাসি। শুধুই তোমাকে।
কৃতজ্ঞতা: গল্পটির লেখক আমি না, এটি লিখেছেন: ঢাকা থেকে জিয়া ভাই। আমি শুধু শেয়ার করেছি।

তোমাকে বুঝতেই পেরিয়েছি শ্রাবণ,

তোমাকে বুঝতেই পেরিয়েছি শ্রাবণ, তোমাকে বুঝতেই পেরিয়েছি শ্রাবণ,
ফিরে আসলো না আর
ভালবাসার বসন্তবাউরি;
কানে বাজে আজ্ও ছিন্ন এক গাঙচিলের করুন আত্মনাথ
শতাব্দীর দরজায় দ্বারিয়ে কালের লুন্ঠন আমার সমুখে, আমি কিছুই করতে পারি না
নদীর গ্রীবা ধরে চলতে শিখেছি, অথচ সাঁতারে ভাসতে ভুলে গেছি
বুঝতে তোমাকে ভুলে গেছি
ভুলেছি আকাশ,
ভুলে গেছি মহাশুন্যের তাবর সঙ্গম
ভুলেছি জ্যোস্না বিলাস।তোমাকেই বুঝতেই পেরিয়েছি পৌষ,
ফিরলে না আর কুয়াশার নীড়ে
উত্তরের হাওয়ায় ভালবাসার উম;
বনের দাবাদাহে কঙ্কাল বৃক্ষ সবুজ পত্র বিনে নিঃস্ব কাতর
আমাকে ডাকে না আর উঞ্চ চাওয়া তার বুকে, আমি ছুঁতে পারি না মেঘ
যেখানে স্বপ্ন আমার, ভালবাসার বিলাসিতা কুড়ায়
আমি তাইতো মুছতে পারি না,
পেন্সিলের লেখার মত
শুধু চঞ্চল লালিমায় সাঁঝ
আমাকে ধরে রাখে আঁধার ডেকে।

 

 

তোমাকে জানা হলোনা


তোমার সবকিছু কেমন ঘোরলাগা
সন্ধ্যায় অস্তমিত সূর্যের আলোকছটার মত।
কখন ও লাল, বেগুনী , নীল কিংবা অন্য কোন রং
মাদকতাময় আবেশী ঘ্রাণ , কখনো কাছে ডাকে , কখনো পিছু ছুটি
ভুলে জাতি-জাত বৈষম্য সব।

তোমার সব অচেনা মনে হয়
দূরের পথের একাকী পথিকের মত, ক্লান্ত এবং অবসাদ গ্রস্ত।
অধরে তোমার হাসি মুহরতে মুহরতে রং বদলায়
তার কিছু চেনা , আর অনেকটাই অচেনা রয়ে যায়
ভাবনার মাথা চেপে ধরে ফের ছুটি তোমার পিছু।

তোমার কথার কতটুকু মুল্য আছে আমি জানিনা
গ্রীষ্মের রোদেলা দুপুরে এক পশলা বৃষ্টির পর শুকনো জমিন
থেকে যে তাপ বেরোয় , তারচেয়ে কম কিসে তুমি বল?
দগ্ধ হয়ে প্রতিনিয়ত তোমারি পাশে দাঁড়াই, বুঝি এবার সব ঠিক হবে
আবার ফিরে পাব শান্তিময় জীবন।

গভীর রাতে দুঃস্বপ্ন  দেখে জেগে উঠলে যেমন লাগে ভয়
তোমার সাথে একসাথে থাকতে আমার তেমন মনে হয় ।
শুকনো পাতার পতনের ক্ষীণ শব্দে আমি ভয় পাই , তোমার বাড়ানো হাতের স্পর্শ
আমার কষ্ট কে আরো বাড়িয়ে দেয়, এরপর ও আমি চুপ থাকি
লোকলজ্জার ভয়ে , তুমি যে পথে গিয়েছ চলে , সাধ্য কি আমার ফিরিয়ে আনি তোমায়।

রাতের পর রাত তুমি অবহেলায় ঠেলে দিয়েছ মোর ভালোবাসার হাত
তুমি তখন আমায় তৃপ্ত নয় , তৃপ্ত তুমি অন্য কোন মোহে
একে তো মোহই বলে জেসমিন, সংসার বাস্তবতাকে ভুলে
যে সুখের পেছনে তোমার ছুটে চলা তা কি সঠিক পথ
জিজ্ঞেস কর দেখ নিজের বিবেকের কাছে । আসলেই তোমাকে জানা হল না এই জনমে আমার ।