[url=http://www.gulfup.com/?AomQ4i][img]http://www.gulfup.com/G.png[/img][/url]

শুক্রবার, ২০ জুলাই, ২০১২

আলো

আলো

আলো আধারের মাঝে জীবন কে গড়ে তুলতে হয় ,
হক না সেটি শত বাধার সংগ্রাম ,
সংগ্রাম কে জানাই ধন্যবাদ
তার জন্যই করতে পেরেছি দুর্জয় কে জয়
করতে পেরেছি স্বাধীনতা অর্জন,
যে আধার কে করেছি দোষারপ
সে আধার কে জানাই আজ অভিন্দন , ,
তোমার জন্যই আজ সংগ্রামী জয়ী
এপাশ ওপাশ শুধু জয়েরী খেলা
যুদ্ধ নেমেছি বলেই
দেখছি শুধু আলো খেলা ।

উত্তাল করে হৃদয়...

উত্তাল করে হৃদয়...

আলট্রা মর্ড্যান যুগের আধুনিক মেয়ে,
কোমড় ছুতে পারেনি তোমার কেশ।
তবুও তোমায় লাগছে দারুন,
অর্পূব সাজ পোষাকে মানিয়েচে বেশ।

খোলা আকাশে তুমি উরন্ত পাখি,
মুক্ত বিহঙ্গে চঞ্চল ডানা মেলে।
যৌবনা আহবান অঝরে ঝরিয়ে,
তোমার অঙ্গের প্রতিটি ভাজ খেলে।

চোখের যাদুর অদৃশ্য আকর্ষন,
বাতাসকে করে দেয় মাতাল।
ভালবাসা জন্ম নেয় অনাবরত,
হৃদয়কে করে তোলে উত্তাল।

ভোরের সেই আলো টি...

ভোরের সেই আলো টি...

জোছনা দেখে নিদ্রায় যাওয়া টা যেন
মধুর মনে হয় ,
সেই মধুরতাকে কাজে লাগাতে চাই প্রতিটা ক্ষণ
আল্লাহর সৃষ্টি বলে কথা………
মিটি মিটি তাঁরা জলছে কি আশ্চর্য সৃষ্টি করেছেন তিনি !!
সে দিন ও জোছনা দেখছিলাম রাত ভর
কখন যেন ঘুমিয়ে পরলাম ,
হঠাৎ শুনতে পেলাম মামনি ঘুম থেকে উঠ ,
অবাক হয়ে বলছি ,
কাক ডাকা ভোর ও হয় নি আমি ঘুমাব
আজ তো ঈদ তাই বলছি উঠ
আশ্চর্য হয়ে উঠে তাকালাম প্রভাতের দিকে
এক অবাক কর অনুভূতি পাচ্ছিলাম হৃদয়ের মাঝে
ভোরের সেই আলোটি আজও দাগ কেটে যায় হৃদয়ে………
প্রিয় মায়ের মুখটি আর আল্লাহর অশেষ দান দেখেই
ভেঙ্গেছিল ঘুমটি……তাই ত দেখেছি ভোরের সেই আলোটি ।

কেমন করে হাসি

কেমন করে হাসি

কেমন করে হাসি
ঈদের ভেলা হয় যদি আমার হাসির জন্য ,
মজার মজার খাবার গুলো
গো-গ্রাসে গ্রাসী ।
চারপাশে যে অনাহারী
তাদের ব্যথা কেমনে ছাড়ি ,
ঈদের দিনে কেমনে খাই পেটপুরে
তাদের মুখটি দেখে………
আমার হাসি ছরিয়ে দিলে
গোরীব দুঃখী মরে ,
আধাঁর ঘরে একটু আলো
ছড়িয়ে যেন পড়ে
ঈদের ভেলা ভেসে উঠুক সবার হাসির জন্য ।।

তুমি যখন সন্ধ্যা হবে

তুমি যখন সন্ধ্যা হবে

তুমি যখন মেঘ হবে
বুঝবে ঝরে পরার ‍কি সুবর্ণ সুখ; জ্যোত্স্নায় ‍ছড়িয়ে পরা আলো
তুমি যখন নদী হবে
বুঝবে ভাটায় হারানোর সুখ; ভোরের সাদা আলোর মত বিভাস
তুমি যখন আকাশ হবে
বুঝবে মহাশূণ্যে বেদনার সুখ; সাঁঝের নরম আলোর মত হারানো
তুমি যখন ভোরের হাওয়া হবে
বুঝবে শীতল পরশের সুখ; বৃষ্টি ছোঁয়ার মত স্পর্শকাতর
তুমি যখন দুপুর হবে
বুঝবে দ্বিপ্রহরে গরম সুখ; পাতার ফাঁকে লুকিয়ে ঘুঘু জোরা খুনসুঁটি
তুমি যখন সন্ধ্যা হবে
বুঝবে দিন ফুরানোর সুখ; তন্দ্রায় জেগে স্বপ্নের মত চাওয়া
তুমি যখন রাত্রি হবে
বুঝবে অন্ধকারের বিবর্ণ সুখ; জোনাক আলোতে আশ্রয় বিমুখ
তুমি যখন~~~~~বুঝবে।

স্বপ্ন বিনোদিনী শ্রাবণ অঝরধারায় ঝরে

স্বপ্ন বিনোদিনী শ্রাবণ অঝরধারায় ঝরে


স্বপ্ন বিনোদিনী শ্রাবণ অঝরধারায় ঝরে
এখন শ্রাবণ।এমন বৃষ্টি ঝরার দিনে, ফিরে এলো না আর পোষা ময়না টা খাঁচায়।ময়নাটির ইচ্ছাতেই, আমি ওকে মুক্তি দিয়ে ছিলাম।বিহঙ্গ স্বাধীনতার উল্লাস দেখে।অধিকারের পাল্লাটা উর দিকেই ভারি ছিল।তাইতো খাঁচার বাঁধন খুলে দিতে, বিন্দু মাত্র কষ্ট ছিল না সেদিন।আমার ভালোবাসাটাকে সে কোন দিন প্রাণে পুষে নাই। শুধু মুক্তির জন্য অসম্ভব কাতর ছিল।সে দিন বুঝেছিলাম বন্দিত্বে ভালোবাসা শিকড় গজায় না।বন্দিত্বের অভিমান, মনের পাড় ভেঙ্গে যায়,নদীর তীর ভাঙ্গার মত।
এমন দিনে, ময়নাটির কথা খুব মনে পরছে।ওকি আগের জীবন ফিরে পেয়েছে? ওকি সত্যই স্বাধীন জীবন যাপন করছে?ওকি এমন বৃষ্টি ঝরা বাদলে, সবুজ পাতার আঁড়ালে খুনসুটিতে মত্ত?নাকি এমন জল ভেজা দিনে অবহেলায় নিজেকে ভেজায়? নাকি আবার উল্টো টা, স্বাধীনতার স্বাদ ঘুচেছে?আজ এই বৃষ্টির আরশিতে এত সব প্রশ্নের জল ছবি কেনই বা ভাসে? কেনই বা শ্রাবণ বার বার ফিরে আসে? অমূলক ভাবনা,শ্রাবণ ধারায় আজ আপ্লুত জল কণা।
স্বপ্ন বিনোদিনী শ্রাবণ অঝরধারায় ঝরে,
বিরহ ব্যথার সব জ্বালা মুছে, এক স্বপ্ন যৌবনা শ্রাবণ
বার বার ফির আসে।
1419@3 শ্রাবণ, বর্ষাকাল।