আমি পিপীলিকার মাঝে থাকি উল্লাসে পথহারা পথিকের সাথে কাঁদি নীরবে আমার ঠিকানা পাও নি? দাউদাউ চিতায় জ্বলে যে বিরহ খুঁজে দেখ সেখানে ধূসর ছাই-- আমার ঠিকানা শুরু এখানে...
চিহ্নটা দেখা যাবে নীলিমার আঁচলে দ্রোণের কোমল আঘাতে ক্ষত শুভ্র পা আমার ঠিকানা প্রলেপ তবে-- ‘ওহ্’ শব্দ হলে আমি কান্নাসাগর নীলিমার কবরের পাশে হতে পারে ঠাঁই-- আমার ঠিকানার সীমান্ত এখানে...
রাত বারটা, দিনের ক্লান্তি কেবল গ্রাস করতে শুরু করেছে পুরো শহরটাকে। ঘর থেকে বেড়িয়ে, নিঃসঙ্গ পথচলা উদ্দেশ্যহীন কিছু মানুষের মাঝে নিজেকে খুঁজে ফেরা। রাতের নীরবতা, ভেঙ্গে যায় মাঝে অর্থহীন মানুষের হাক ডাক মৃদুকলরবে বুঝি দিনের প্রান ফিরল বলে। অস্তমিত পঞ্চমীর চাঁদ, সুকান্তের কবিতা আধ পেটা মানুষের তৃপ্তির ঘুম স্বাভাবিক নিয়মে খোলা আকাশের তলে। অপক্ক দেহ, কামে চিত্ত মন জীবন আর যৌবনের মৌলিক সংযোগ ওহে পুরুষ স্বর্গ আজ বারবনিতার হাতে। টহল পুলিশ, নৈশ প্রহরী রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে থাকা জীর্ণ শীর্ণ কুকুর সদা ব্যস্ত সব দিনের মত জীবনের নিয়মে। চায়ের কাপ, খোলা আকাশের ফাকে নব উদ্যম খুঁজে কেও রাত্রি অবকাশে রাত জাগা পাখি হয়ে স্বপ্ন উল্লাসে। আজ আমি, এই নিশুতি রাতে অলি গলি বড় রাস্তা পেরিয়ে মন পবনের টানে আজো আমি বড় একা কেও নেই সাথে।