জোনাকির চোখ
হেলে পড়ে চাঁদ, বাবুদের অট্টালিকার মাথায়
আধো ঘুম-জাগরণে, রক্ত মাংসগুলো কাতরায় ।
হিম শীতল কুয়াশার কনিকা,
অক্টোপাসের মত ঘিরে ধরে ।
ব্যর্থ স্লোগান তোলে, শরীরের প্রতিবাদী লোমগুলো
নিভৃতের পরজীবীগুলো আড়মোড়া ভেঙে উঠে ।
তখন রাত্রির শেষ
আশায় ঘুণপোকা।
মরা চাঁদ পৃথিবীতে হলদে ছবি আঁকে ।
পরজীবীগুলো তাকিয়ে থাকে, বাবুদের অট্টালিকার দিকে ।
স্থির চোখ, তবু স্বপ্ন জ্বলে নিভে জোনাকির মত ।
অথচ, কী উত্তপ্ত হয়ে শিকারির মত অগ্নিদৃষ্টিতে
এদিকেই তাকিয়ে আছে ঐ অট্টালিকাগুলো ।
এরা কী চায়! আর কী চায়!
আজকের মত নির্ঘুম রাত্রি, আগামী রাত্রির অপেক্ষা ।
সব শেষে আরও একটি দীর্ঘশ্বাস বেড়িয়ে আসে
ক্ষতবিক্ষত ফুসফুস থেকে ।
হেলে পড়ে চাঁদ, বাবুদের অট্টালিকার মাথায়
আধো ঘুম-জাগরণে, রক্ত মাংসগুলো কাতরায় ।
হিম শীতল কুয়াশার কনিকা,
অক্টোপাসের মত ঘিরে ধরে ।
ব্যর্থ স্লোগান তোলে, শরীরের প্রতিবাদী লোমগুলো
নিভৃতের পরজীবীগুলো আড়মোড়া ভেঙে উঠে ।
তখন রাত্রির শেষ
আশায় ঘুণপোকা।
মরা চাঁদ পৃথিবীতে হলদে ছবি আঁকে ।
পরজীবীগুলো তাকিয়ে থাকে, বাবুদের অট্টালিকার দিকে ।
স্থির চোখ, তবু স্বপ্ন জ্বলে নিভে জোনাকির মত ।
অথচ, কী উত্তপ্ত হয়ে শিকারির মত অগ্নিদৃষ্টিতে
এদিকেই তাকিয়ে আছে ঐ অট্টালিকাগুলো ।
এরা কী চায়! আর কী চায়!
আজকের মত নির্ঘুম রাত্রি, আগামী রাত্রির অপেক্ষা ।
সব শেষে আরও একটি দীর্ঘশ্বাস বেড়িয়ে আসে
ক্ষতবিক্ষত ফুসফুস থেকে ।