[url=http://www.gulfup.com/?AomQ4i][img]http://www.gulfup.com/G.png[/img][/url]

রবিবার, ২৫ নভেম্বর, ২০১২

তুচ্ছ কেন তুমি ?


তুচ্ছ কেন তুমি ?

এত তুচ্ছ কেন তুমি?
হয়ে শামুক নিজেকে গুটিয়ে নিলে যে বড়
শত্রুর ছায়া নিয়তই দীর্ঘ্য
বৃষ্টিতে ভিজে অনাহারী কাক
এভাবে কি বেঁচে থাকা যায়!

এত তুচ্ছ কেন তুমি?
ভিজে পোষাক হরদম না নেমেই জলে
করবে জরীপ সমুদ্র গভীরতা!

এত তুচ্ছ কেন তুমি?
নেই কি তোমার গল্পগুচ্ছ. গীতিসন্ধ্যা নৃত্যমুখর উৎসব
বিক্রী করছো কবিতা সস্তা কাগজ দরে
ভুলো কি করে কবিতা তোমার অবয়ব!

এত তুচ্ছ কেন তুমি?
হয়ে সঙ্গী বুনো ইঁদুর বিশ্রী বেঁচে থাকা
কত আর হবে তুচ্ছ !
চুপসে তরবারী ঘাতকের ঘাম শুকে ।

এত তুচ্ছ কেন তুমি?
শুনে প্রেম আব্দার পাগলপারা
চুপসে তুমি চাপাতি রুটি !

গিয়ে দর্জির দোকান মাপো শরীর
ফেল বিম্ব জীবন আয়নায়
তুচ্ছ নও, তুচ্ছ নও তুমি
এখনো সংগোপন প্রেম যাচে তোমায়।

চিঠি পরিযায়ী


 

পরিযায়ী চিঠি এদিকে ওদিকে সবদিকে ছোটে বেগে

সে চিঠি এখন আকাশে বাতাসে সে চিঠিই মেঘে মেঘে

 

পেরিয়ে সে চিঠি সাগর পাহাড় মরুপ্রান্তর বন

পৌঁছেই গেছে দিল্লি বেজিং ন্যুইয়র্ক লন্ডন।

 

সে চিঠি এখন সকাল দুপুর সন্ধ্যা কিংবা রাতে

কিছুটা হলেও কবিতার মত এর ওর তার হাতে

পড়েছে সে চিঠি অন্তত কিছু রাত্রির নির্জন

পড়েছে হয়তো তোমার মতনই কোনো বিদুষীর মন।

 

যে পড়েছে সে তো আর যেই হোক তুমি নও তুমি নও

কি করে বা পড়ো তুমি কি আমার আপন দুঃখ হও!

আমিও ফিরে যাব প্রিয়

 
 
আমিও ফিরে যাব প্রিয়
 


অনুরাগের অদৃশ্য গৃবাজ
যখন বুকের ভেতরে সিঁধ কাটে,
প্রণয়ের পানশালায় যখন দুলে উঠে ঝাড়বাতি
তোমায় ছুঁয়ে দিতে খুব ইচ্ছে করে ;
তোমার মুখের কান্তি
ভরে দিতে চেয়ে স্পর্শের হলুদে
যেই আমি রাঙিয়েছি দেহ দেবলোকের আলোয,
দ্বিধার প্রাচীর তুলে ঠেলে দিয়েছ আমায়
অস্পৃশ্য বোধের সেই তাম্রযুগে ।




তোমাকে ছুঁয়ে দিলে যদি
অসময়ে বর্ষা নামে,
নীলিমার নীলে নামে বিষন্ন আঁধার
তবে ছোঁবনা,
তোমাকে ভেবে ভেবে এখানে সন্ধ্যা নামুক
পরাজিত গোধুলির লজ্জায়
রক্তরাগ ক্ষীনদেহ হোক
জোনাকীরা ফিরে যাক
আমিও ফিরে যাব প্রিয়
কিছু না পাওয়ার বেদনার তিমিরে ।



তোমার চোখের নীলিমায়

তোমার চোখের নীলিমায়




তোমার ঐ চোখে
এত মায়া, এত লাবণ্য
নির্ঘুম দেবতারাও ধ্যানচ্যুত হবে
ভিখিরিরা হয়ে যাবে অন্ধ,

তোমার ঐ মায়াবী চোখে
ওভাবে তাকাও যদি
আমার ভেতরে শুরু হয়
গলে যাওয়া মোমের মত
অস্থি ও মজ্জার বিগলন,

তোমার ঐ চোখের রংধনু বাঁকের
প্রসন্ন কাজল
শীতার্ত গ্রীবাজসম, আমার
রোমকুপের গভীরে শিহরন জাগায়,
আর তুমি তোমার হরিণ চোখের মায়ায়
আমাকে ক্রমাগত হরণ কর
যেমন সূর্যকে সন্তর্পনে করে
হিমালয়ের জমে যাওয়া হিম,

তোমার ঐ চোখের কাব্য
সৈনিককে করে দেবে শিরস্ত্রানহীন
রাজদন্ড ধেয়ে আসবে
ধুমায়িত মেঘ হবে জলপ্রসূ,
আমার উঠোনে তখন শুধু
অন্তহীন জলের প্রপাত ।।

সেই কবে




এই যে দেখছো আমি?

 আমি কিন্তু আমি নই

 হয়তো ছিলাম কোনকালে,

 তবে এখন নেই।

 সেই কবে

 বোহেমিয়ান এক তারার হাতছানিতে

 অদ্য হতে আদি দন্ডয়ামান দাড়কাক

 পরেছিলো

 ময়ূর পুচ্ছ,

 প্লাবিত ভাবতরঙ্গের দোলায়

 ছুয়ে ছিলো

 নিষিদ্ধ গন্ধম।

 মধুকাতর ভ্রমরের মতো ছুটতে ছুটতে পা ফেলেছিলো

 তোমার কবিতার

 দ্বিতীয় সংকলনের এলাকায়।

 এই যে দেখছো

 মিছে

 বাহাদুরির ঘোড়ার

 বিরামহীন ছুটে চলেছে

 চঞ্চল লাটিমের মতো,

 একদিন এই স্ট্যালিয়ন

 লাগাম পরে সেজেছিলো পঙ্খীরাজ,

 এখন আমি এড়িয়ে চলি

 অঘোষিত প্রতিবেশী কবি, এবং কবিতা কে,

 এখন বরাবরই কবিত্বে

 আমার ভীষন ভয়,

কবিতারা দখল দিয়েছিলো

 বিন্দু থেকে বৃত্তে

 কবির নিঃশ্বাস জ্বালিয়েছে

 সাধের সংশোধিত কুঞ্জ।

আমি সেই মেয়ে





আমি নই সেই মেয়ে

 যে পরাজয় নেবে মেনে,

 আমি নই সেই মেয়ে

 যে পিছু হটে যাবে|

 আমি সেই মেয়ে-

 যে উদ্যমতার সাথে যায় এগিয়ে

 সকল বাঁধা-বিপত্তি পেরিয়ে,

 যে অকুতোভয়.সংশয়হীনা-

 স্পষ্টবাদীতাই যার মূখ্য বিষয়,

 এত সহজে মানবে সে হার

 

 তা কেমন করে হয়?

 যার নেই কোনই ভিত্তি

 তা নিয়ে কেন এত অস্বস্তি?

 বরং ধিক তো জানাব তাদের

 নর্দমার কীট হতেও যারা নিকৃষ্ট অতি,

 মনুষ্যত্ব হারিয়ে হয়েছে যারা তুচ্ছ|

 বৃথা আমি কেন রবো পড়ে করব হাহাকার

 আমি তো জানি আমি নিজের দিক হতে স্বচ্ছ|

 তাই পরোয়া করিনা কিছুই

 গোল্লায় যাক সব,

 যার নেই কেউই

 তার আছে রব !!

বুধবার, ২১ নভেম্বর, ২০১২

নির্ঘুম নীরব হেমন্তের রাত



নির্ঘুম নীরব হেমন্তের রাত
          

শুভ: ঘুমিয়েছিলো বিশ্ব চরাচর
সাথে তুমি ও তোমার শহর
আমার দু’চোখ জেগেছিলো নির্ঘুম
রাত্রির প্রতিটি প্রহর…
সুর: তুমি ছিলে নির্ঘুম
আমিও জেগেছি নীরবে
কথা বলেছি হৃদয়ে হৃদয়ে
মূক হয়ে যাওয়া ভালোবাসার উৎসবে!
অনুভবের দরোজায় করেছি করাঘাত
তুমি শোন নি কি?
সঙ্গী ছিলো হেমন্তের রাত !


শুনেছি অব্যক্ত সুখের যন্ত্রণার ধ্বনি
তবুও কেটেছে রাত স্বপ্নের জাল বুনি
এই ভালোবাসা বেদনার চিরন্তন সাথী
জানি আমি,জানো তুমি,
তবুও জ্বেলেছি প্রেমের বাতি !


 

ভালো আছি


ভালো আছি


বিকেলের ক্ষীণ আলোয়
কলেজ গেটে দাঁড়িয়ে ছিলো
এক তরুণ। গায়ে ঝুল পাঞ্জাবী
কাঁধে চটের ব্যাগ, মাথার
চুল উস্কোখুস্কো
তবু প্রসন্ন সে-
মৃদু হেসে এক তরুণী জিজ্ঞেস করে
'ক্যামন আছেন ?'


কেটে যাচ্ছে শ্রাবণ
তবুও মৃদু হাওয়া হচ্ছে
শরীরে শিহরণ দিয়ে,
আকাশের লালচে আভায়
সন্ধ্যের পূর্বাভাস;


হয়তো কোনো এক গাঁয়ে
এক চপল তরুণী
দিচ্ছে সন্ধ্যাবাতি
প্রেমিকটি তার কেবলই
বিদায় নিয়েছে; চিবুক
ছুঁয়ে বলে গ্যাছে
ভালো থেকো রাতে।


আলো আরও ক্ষীণ হয়;
সৌম্য তরুণ দাঁড়িয়ে আছে
মুখে হাসি
বলে 'ভালো আছি
আপনিও ভালো নিশ্চয়ই ?
 

শেষ বিকেলে সন্ধ্যার হাওয়া


শেষ বিকেলে সন্ধ্যার হাওয়া


শেষ বিকেলের আলো-ছায়া
কি এক মায়ার আবেশে
লেগেছিল পথে পান্তরে
যেন শেষ বিকেলের গোধূলীর রঙ
ঝরে-ঝরে পড়ছিল তোর মসৃন ত্বকে
তোর ঠোঁটের আলতো স্পর্শে
নীল মায়াবী দিগন্ত শিহরনে মেতেছিল।

জোয়ারে জোয়ারে ভরে উঠেছিল নদীর কিনার
তোর নগ্ন নাভির মগ্নতায়
কবিতা এসে লুটোপুটি খেয়েছিল অনন্তকাল
কবিতা এসে বলেছিলঃ কবিতা মানেই উষ্ণ চুম্বন
প্রেমিকার ঠোঁটে বুকে সারা শরীর সমর্পন সবখানে

তারপর কি এক মায়ার প্রসন্নতায়
ইলশে গুড়ি বৃষ্টি ঝরেছিল
শেষ বিকেলের দরোজা খুলে
তুই দাঁড়ালি আস্তে করে
মিহি কন্ঠে বলেছিলিঃ দাঁড় বাইবা মাঝি?
নদীতে আজ উথাল পাথাল হাওয়ার উম্মাদনা
মাঝি তুই গাইতে পারিস গান টান-টান ঐ নদীর মত সুর?
মাঝি রে তুই একলা যেতে রাজি!
পূর্ণিমা জল ভাসবো তুমি-আমি.... বিকেলের আলো-ছায়া
কি এক মায়ার আবেশে
লেগেছিল পথে পান্তরে
যেন শেষ বিকেলের গোধূলীর রঙ
ঝরে-ঝরে পড়ছিল তোর মসৃন ত্বকে
তোর ঠোঁটের আলতো স্পর্শে
নীল মায়াবী দিগন্ত শিহরনে মেতেছিল।

জোয়ারে জোয়ারে ভরে উঠেছিল নদীর কিনার
তোর নগ্ন নাভির মগ্নতায়
কবিতা এসে লুটোপুটি খেয়েছিল অনন্তকাল
কবিতা এসে বলেছিলঃ কবিতা মানেই উষ্ণ চুম্বন
প্রেমিকার ঠোঁটে বুকে সারা শরীর সমর্পন সবখানে

তারপর কি এক মায়ার প্রসন্নতায়
ইলশে গুড়ি বৃষ্টি ঝরেছিল
শেষ বিকেলের দরোজা খুলে
তুই দাঁড়ালি আস্তে করে
মিহি কন্ঠে বলেছিলিঃ দাঁড় বাইবা মাঝি?
নদীতে আজ উথাল পাথাল হাওয়ার উম্মাদনা
মাঝি তুই গাইতে পারিস গান টান-টান ঐ নদীর মত সুর?
মাঝি রে তুই একলা যেতে রাজি!
পূর্ণিমা জল ভাসবো তুমি-আমি....

যেন এক দিন.........




একদিন

 তুমি কাঁদবে আমার

 জন্য ।

 যেমন

 করে আমি কাঁদি তোমারজন্য ।

 

একদিন

 তুমি আমাকে অনেক

 অনেক মিস করবে।

 যেমনটি আমি এখন

 করি ।

 

একদিন তোমার

 আমাকে অনেক দরকার

 হবে।

 যেমনটি তোমাকে আমার

 দরকার হয় ।

 

একদিন তুমি আমায়

 অনেক অনেক

 ভালবাসবে ।

 কিন্তু সেদিন

 হয়তো আমি

 ...........!!!!

মুখোশের গহীনে মেয়েটি............





তোমরা সবাই মেয়েটিকে চেনো

 জানো তার সকাল , দুপুর আর বিকেল

 সেখানে সে সদা হাস্যময়ী

 কখনও মেয়ে , কখনও বোন

 কখনও বা কারো আদুরে ভালোবাসা

 

তোমরা কেবল তার সন্ধ্যে থেকে ভোর অব্দি জানো না

 সে তখন মুখোশের গহীনে

 সাদা , কালো বা আগুন রঙের মুখোশ

 তাকে তখন কেউ জানে না

 সে নিজেও বন্দী কোন এক মুখোশে

 হয়তো তা অনিচ্ছের জলরঙে আঁকা


 
থাক না ওসব অহেতুক জানাজানি

 বরং মেয়েটির হাসি দেখি , খুশি দেখি

 মুখোশের আড়ালের মেয়েটি ততক্ষণ জিরিয়ে নিক খানিকটা ।

সব কিছুই কী নষ্টদের অধিকারে যাবে!



সব কিছুই কী নষ্টদের অধিকারে যাবে!




 মানুষ আজ বিলুপ্ত প্রায়.......

 আদিম যুগে ফিরে যাচ্ছি আমরা।

 মনের ইবলিস কে যদি হত্যা করতে পারতাম।

 

 যদি কোন শিশুর লাশ ঝুলে না থাকতো বন্দুকের নালায়

 নারী যদি নিগৃহীত না হতো ফেরাউনের হাতে

 পুরুষ যদি পিতার মতো পবিত্র থাকতো নারীর মনে

 যদি পুড়িয়ে ফেলা যেতো পৃথিবীর তাবৎ বারুদ।

 বর্ণ বৈষম্যর নিদারুণ ধাক্কা যদি না খেতো আমার সে -বোন

 আমার ভাইটি যদি নেশা খেয়ে পড়ে না থাকতো গলি-মোড়ে।

 প্রিয় মানুষটি যদি আমার বুকে মাথা রেখে স্বপ্ন দেখতো; বিশ্বস্ততায়

তাহলে গর্ব করে বলতে পারতাম, মানুষ শ্রেষ্ঠ জীব।

 অথচ, মানবজাতি আজ বিলুপ্ত প্রায়।

ঘরের বাহির...........



 
এই মুহুর্তে ট্রেনে আছি,

 চট্টগ্রাম ফিরছি।

 আমি আর আমার চার বছরের দোস্ত ছাড়া

 সবাই মোটামোটি ঝিমোচ্ছে,

 চকলেট দিয়ে দোস্তির শুরুর পর

 

 আমার চারবছরের দোস্ত ইতিমধ্যে

 বেশ কবার তার চিপস্ আর চকলেট প্যাকেটে আমাকেও ভাগ দিতে চেয়েছে,

 এখন দোস্তের কাছে গল্প শুনছি

 দুই চাঁদের গল্প

 একটা তাদের বাসার আকাশে থাকে

 আরেকটা

 দোস্তের সাথে সাথে তার বড়ফুপির বাসা থেকে মুনিয়া আন্টির বাসা পর্যন্ত

 সবজায়গায় ঘুরে বেড়ায়!

 কপালের লাল টিপ অধিকার করে

 ঠোঁট উল্টে উল্টে গল্প বলে যাচ্ছে

 বলে যাচ্ছে.....

 দোস্তের নাম জানিনা

 তবে কেন জানি রবিঠাকুরের কাবুলিওয়ালার

 মিনি চরিত্রের কথা খুব মনে পড়ছে...

তীর্থ কাক

 
তীর্থ কাক
 
আলোর বিপরীত কোনায় ফুটেছিল আঁধার
 পরিমাপক ছিলনা রাখালের হাত, টলেছিল
 একটু মোহে গড়ে নিয়েছে, গোটা অমাবস্যা
 
 চিকন টুকরো সৌখিন জানালায় মুখ খুলি
 ভেসে এসেছে মরুর বালুময় চুম্বনের আদর।
 অন্ধকার রেখাটা ক্রমেই ঘিরে ধরছে চাটাই
 যেখানে শুয়ে আছে মৃতু'র টোল গালে হাসি
 কিছুক্ষণ মিলিয়ে মিশিয়ে অধীর বেতার সন্তান
 কানের আশে পাশে ফিস করে বলে-
 দেখেছো? আঁধার কেটে দিয়েছি তোমায় মন।

তুমি আমার কেউ নও




তুমি আমার কেউ নও

তার পরেও ছিলে দিবা নিশি জরিয়ে ।

 এক পশলা বৃষ্টি দিয়ে চলে গেলে

অনেক দূরে ।



তুমি আমার কেউ নও

তার পরও এক বেলা খাওয়া আর দাওয়া

রেখে দেই তোমার জন্য ।

তোমার চোখ পরে না কিছুতেই

কেবল তুমি ছুটে চলো উদ্ভ্রান্তের

ঊর্ধ্ব নিশ্বাসে বিরামহীন গতির

সাথে মিশে ।

 
তার পরও ___এ নীরব আত্মার সমর্থন থাকে

তোমাকে জুরে ,

 কারন আমার আত্মার গভীরে

তোমার বসবাস ।
 

তুমি আমার কেউ নও

 তার পরেও,

একবারও কি স্থিরতা বয়ে দিতে পার না __

 এ আমার ই অন্তরে !!

 


পাহাড় যত উপরে অবস্থান করে

ততটাই মানুষ উপরে উঠতে চায় ,

 ঐ আকাশ টাকে আরও কাছে পেতে ।

 মানুষ কি তা পায় ?

তার পরও মনের গভীরে লালিত করে

যে বাসনা ।

 তাহলো আকাশ ছোঁয়ার তীব্রতা !

তেমনি তোমার প্রতি রয়েছে

আমার তীব্রতা আকর্ষণ !

 

তুমি আমার কেউ নও

কেবল এক জটিল সম্পর্ক ।

 

তুমি আমার কেউ নও

তার পরেও ,

রক্তের বন্ধন আর সম্পর্কহীন জোয়ারে এসে

আমার বুকে ভাললাগা আর ভালবাসার ঢেউ তুলে

জোয়ার ভাটার সাথে মিশিয়ে নাও নিজেকে ,

 তাই তুমি আমার কেউ নও ।।

কেবল ভালবাসি তোমায় !!