আমার ব্যথাগুলো আরো ব্যথা নিয়ে মেঘ হয়ে চেপে গেছে চোখে আমি ভালো নেই.....
[url=http://www.gulfup.com/?AomQ4i][img]http://www.gulfup.com/G.png[/img][/url]
রবিবার, ৩১ মার্চ, ২০১৩
রবিবার, ২৪ মার্চ, ২০১৩
বড় হলেও পড়ুন,
→ বড় হলেও পড়ুন, নিজের বিবেকের সাথে দায়বদ্ধ থাকতে চাইলে অবশ্যই পড়ুন ←
*** প্রথম মাস ***
হ্যালো আম্মু .....
... আমি এখন লম্বায় মাত্র ৩-৪ ইঞ্চি,
কিন্তু আমার হাত-পা সবই আছে।
আমি তোমার কথা শুনতে পাই।
তোমার কথা ভালো লাগলে আমার
হাত-পা নাড়িয়ে সাড়া দেই।
তোমার হার্ট-বিট আমার সবচেয়ে পছন্দের শব্দ।
*** দ্বিতীয় মাস ***
আম্মু .......
আজকে আমি আমার হাতের বুড়ো আঙ্গুল চুষতে শিখেছি।
তুমি যদি এখন আমাকে দেখো ,
তবে তুমি আমাকে অবশ্যই বেবি বলবে।
আমার অবশ্য এখন বাইরে যাওয়ার সময় হয়নি,
বরং এখানেই আমি উষ্ণ অনুভব করি।
*** তৃতীয় মাস ***
আম্মু ........
তুমি কি জানো যে আমি একটা ছেলে!
আমি মনে করি তুমি তা জানতে পারলে
অনেক খুশি হবে।
আমি তোমাকে সবসময় খুশি দেখতে চাই ...
তুমি মাঝে মাঝে যখন কান্না করো,
তখন আমার খুব খারাপ লাগে।
তুমি হয়তো শুনতে পাও না ......
আমি কিন্তু সত্যিই তোমার সাথে কান্না করি।
*** চতুর্থ মাস ***
আম্মু .......
আমার মাথার চুল গজানো শুরু হয়েছে ....
ছোট্ট ছোট্ট, কিন্তু অনেক সুন্দর চুল।
আমি এখন আমার আঙ্গুল বাঁকাতে পারি,
মাথা নাড়াতে পারি, ভালোভাবে হাত-পা নাড়াতে পারি,
অনেক কিছু করতে পারি ......
*** পঞ্চম মাস ***
আম্মু ........
আজকে তুমি ডক্টরের কাছে কেন গিয়েছিলে?
ডক্টর তোমায় কি বলেছে?
ডক্টরের কথা আমি শুনতে পাই নি।
আমি তোমার কথা ছাড়া কারও কথা শুনতে পাই না।
আমি ভালো আছি আম্মু, তুমি ভালো আছো তো?
*** ষষ্ঠ মাস ***
আম্মু .....
আমি এখন অনেক ব্যাথা পাচ্ছি,
ডক্টর এখন আমার শরীরে সুচের
মতো কি যেন ঢুকিয়ে দিচ্ছে।
আমি অনেক ব্যাথা পাচ্ছি আম্মু।
প্লিজ ডক্টরকে থামাও।
আমি তোমাকে ছেড়ে কোথাও যেতে পারবো না .....
*** সপ্তম মাস ***
আম্মু .....
আমি ভালো আছি,
আমি এখন স্বর্গের এক এন্জেলের হাতে,
এন্জেল আমাকে বললো,
তোমার নাকি এবরশন করাতে হয়েছে।
তুমি আমাকে কেন চাও নি, আম্মু ???
প্রতিটা Abortion মানে ........
একটা হৃদয়ের হৃদস্পন্দন থেমে যাওয়া,
দুটি চোখ সারা জীবনের জন্য বন্ধ হওয়া,
দুটি হাত, যা আর কোনদিন কাউকে স্পর্শ করবে না,
দুটি পা, যা আর কোনদিন দৌড়াবে না,
একটা মুখ, যা আর কোনদিন কথা বলবে না ....
*** প্রথম মাস ***
হ্যালো আম্মু .....
... আমি এখন লম্বায় মাত্র ৩-৪ ইঞ্চি,
কিন্তু আমার হাত-পা সবই আছে।
আমি তোমার কথা শুনতে পাই।
তোমার কথা ভালো লাগলে আমার
হাত-পা নাড়িয়ে সাড়া দেই।
তোমার হার্ট-বিট আমার সবচেয়ে পছন্দের শব্দ।
*** দ্বিতীয় মাস ***
আম্মু .......
আজকে আমি আমার হাতের বুড়ো আঙ্গুল চুষতে শিখেছি।
তুমি যদি এখন আমাকে দেখো ,
তবে তুমি আমাকে অবশ্যই বেবি বলবে।
আমার অবশ্য এখন বাইরে যাওয়ার সময় হয়নি,
বরং এখানেই আমি উষ্ণ অনুভব করি।
*** তৃতীয় মাস ***
আম্মু ........
তুমি কি জানো যে আমি একটা ছেলে!
আমি মনে করি তুমি তা জানতে পারলে
অনেক খুশি হবে।
আমি তোমাকে সবসময় খুশি দেখতে চাই ...
তুমি মাঝে মাঝে যখন কান্না করো,
তখন আমার খুব খারাপ লাগে।
তুমি হয়তো শুনতে পাও না ......
আমি কিন্তু সত্যিই তোমার সাথে কান্না করি।
*** চতুর্থ মাস ***
আম্মু .......
আমার মাথার চুল গজানো শুরু হয়েছে ....
ছোট্ট ছোট্ট, কিন্তু অনেক সুন্দর চুল।
আমি এখন আমার আঙ্গুল বাঁকাতে পারি,
মাথা নাড়াতে পারি, ভালোভাবে হাত-পা নাড়াতে পারি,
অনেক কিছু করতে পারি ......
*** পঞ্চম মাস ***
আম্মু ........
আজকে তুমি ডক্টরের কাছে কেন গিয়েছিলে?
ডক্টর তোমায় কি বলেছে?
ডক্টরের কথা আমি শুনতে পাই নি।
আমি তোমার কথা ছাড়া কারও কথা শুনতে পাই না।
আমি ভালো আছি আম্মু, তুমি ভালো আছো তো?
*** ষষ্ঠ মাস ***
আম্মু .....
আমি এখন অনেক ব্যাথা পাচ্ছি,
ডক্টর এখন আমার শরীরে সুচের
মতো কি যেন ঢুকিয়ে দিচ্ছে।
আমি অনেক ব্যাথা পাচ্ছি আম্মু।
প্লিজ ডক্টরকে থামাও।
আমি তোমাকে ছেড়ে কোথাও যেতে পারবো না .....
*** সপ্তম মাস ***
আম্মু .....
আমি ভালো আছি,
আমি এখন স্বর্গের এক এন্জেলের হাতে,
এন্জেল আমাকে বললো,
তোমার নাকি এবরশন করাতে হয়েছে।
তুমি আমাকে কেন চাও নি, আম্মু ???
প্রতিটা Abortion মানে ........
একটা হৃদয়ের হৃদস্পন্দন থেমে যাওয়া,
দুটি চোখ সারা জীবনের জন্য বন্ধ হওয়া,
দুটি হাত, যা আর কোনদিন কাউকে স্পর্শ করবে না,
দুটি পা, যা আর কোনদিন দৌড়াবে না,
একটা মুখ, যা আর কোনদিন কথা বলবে না ....
শুক্রবার, ২২ মার্চ, ২০১৩
সূর্য
সূর্য
আমি স্বদেশকে নিয়ে লিখতে বসেছিলাম
কঠিন পোড়ামাটি তখন আমার রন্ধ্রে রন্ধ্রে
তখন আমাদের ওলাওঠা দিন চলছিল
অতৃপ্ত ছায়াপথের জৌলুশে
কঠিন পোড়ামাটি তখন আমার রন্ধ্রে রন্ধ্রে
তখন আমাদের ওলাওঠা দিন চলছিল
অতৃপ্ত ছায়াপথের জৌলুশে
আমি স্বদেশকে নিয়ে লিখতে বসেছিলাম
জন্ম-মৃত্যুর হিসেব থেকে দূরে একটা বিদ্যালয়ে
তখন আমাদের রাজদণ্ডের অকালবোধন চলছিল
নব্য যৌবনের ডালপালা দেবীর হাতে-পায়ে
জন্ম-মৃত্যুর হিসেব থেকে দূরে একটা বিদ্যালয়ে
তখন আমাদের রাজদণ্ডের অকালবোধন চলছিল
নব্য যৌবনের ডালপালা দেবীর হাতে-পায়ে
আমি স্বদেশকে নিয়ে লিখতে বসেছিলাম
জল্লাদের হাড়ি মুখে নিমতলার ভিড়ে
তখন আমাদের কোয়ান্টাম পদ্ধতিতে হৃৎস্পন্দন
জেগে জেগে হামাগুড়ি দিচ্ছিল চট্টগ্রামের পাহাড়ে
জল্লাদের হাড়ি মুখে নিমতলার ভিড়ে
তখন আমাদের কোয়ান্টাম পদ্ধতিতে হৃৎস্পন্দন
জেগে জেগে হামাগুড়ি দিচ্ছিল চট্টগ্রামের পাহাড়ে
আমি স্বদেশকে নিয়ে লিখতে বসেছিলাম
গাঙচিলের ডাক শুনে বুলেটের আকুতিতে
তখন এক স্কুল মাস্টার চিৎকার করছিল
ফাঁসির দড়িতে লজ্জায় ঝুলছিল ভিক্টোরিয়ান উন্মাদেরা
গাঙচিলের ডাক শুনে বুলেটের আকুতিতে
তখন এক স্কুল মাস্টার চিৎকার করছিল
ফাঁসির দড়িতে লজ্জায় ঝুলছিল ভিক্টোরিয়ান উন্মাদেরা
বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ, ২০১৩
বুধবার, ২০ মার্চ, ২০১৩
বিবর্ণ ভবিষ্যৎ
এই তো মনে হয় সেদিন
চোখ কান লেপের নিচে গুজে
তোমায় বলেছিলাম ভালবাসি !
তুমিও হয়তো শুনেছিলে
তোমার নীল রংয়ের কম্বলে মুখ লুকিয়ে !
হয়তো খানিকটা লজ্জা অথবা কেউ চলে আসার ভয়ে !
কথা যেন বের হচ্ছিল না !
আবার যখন বললাম ভাসবাসি
বললে পাগল একটা !
এমন পাগলামী কেন কর !
কেন বল এতোবার, ভালবাসি !
কেন ভালবাসো এতো ?
আমি যে কিছুই দিতে পারবো না তোমায় !
এমন কি প্রান ভরা ভালবাসা টুকুও না !
আমি হেসে বললাম আমায় দিতে হবে না কিছু !
শুধু বলতে দিও ভালবাসি !
তুমি বললে তাই হয় ? কেবলই কি নিয়ে যাবো শুধু স্বার্থপরের মত
তোমার ভালবাসা যত !
আমি বললাম তবে কেবল একটাই না হয় ভালবাসি বল !
আমার হাতটা একটা বার ধরে হেটো ঐ ইট বিছানো পথে !
যেখানে রইবে পড়ে হাজারো পলাশ ফুল !
আর একটা বার বস আমার সাথে ঐ দেবদারুর তলে !
তাকিয়ে থাকতে দিও কিছুক্ষন তোমার পানে !
তুমি বললে এটাও যে দিতে পারবো না আমি !
বলি, তাহলে না হয় মিথ্যে করেই বল একটা বার !
সেই জাদুকরি তিনটা শব্দ !
তুমি আবারও না বল !
বল সামনে বিবর্ণ ভবিষ্যৎ
সব কষ্টের রঙহীন ফুল গুলো ছেয়ে যাবো আমাদের !
তুমি ঠিকই বলেছিলে ! সামনে বিবর্ণ ভবিষ্যৎ !
আমি সেই রঙহীন ফুলের জন্য প্রস্তুত ছিলাম !
প্রস্তুত ছিলাম সামনের দিন গুলো !
কিন্তু বসন্ত বড় জলদি যেন শেষ হয়ে গেল !
রঙিন ফুল গুলো যেন বড় জলদি বিবর্ণ হয়ে গেল !
তবুও কোন অভিযোগ নাই !
কষ্ট তো হবেই !
আর তোমার উপর রাগ ?
এক বিন্দুও না !
কিভাবে রাগ করি বল ?
তোমার জন্যই যেন বুকের বাম দিকটা আবার কাঁপতে শুরু করেছিল !
এখনও কাঁপছে !
তবুও যেন বিবর্ণ ভবিষ্যৎ টা বড় জলদি চলে এল !
বড় জলদি !!
চোখ কান লেপের নিচে গুজে
তোমায় বলেছিলাম ভালবাসি !
তুমিও হয়তো শুনেছিলে
তোমার নীল রংয়ের কম্বলে মুখ লুকিয়ে !
হয়তো খানিকটা লজ্জা অথবা কেউ চলে আসার ভয়ে !
কথা যেন বের হচ্ছিল না !
আবার যখন বললাম ভাসবাসি
বললে পাগল একটা !
এমন পাগলামী কেন কর !
কেন বল এতোবার, ভালবাসি !
কেন ভালবাসো এতো ?
আমি যে কিছুই দিতে পারবো না তোমায় !
এমন কি প্রান ভরা ভালবাসা টুকুও না !
আমি হেসে বললাম আমায় দিতে হবে না কিছু !
শুধু বলতে দিও ভালবাসি !
তুমি বললে তাই হয় ? কেবলই কি নিয়ে যাবো শুধু স্বার্থপরের মত
তোমার ভালবাসা যত !
আমি বললাম তবে কেবল একটাই না হয় ভালবাসি বল !
আমার হাতটা একটা বার ধরে হেটো ঐ ইট বিছানো পথে !
যেখানে রইবে পড়ে হাজারো পলাশ ফুল !
আর একটা বার বস আমার সাথে ঐ দেবদারুর তলে !
তাকিয়ে থাকতে দিও কিছুক্ষন তোমার পানে !
তুমি বললে এটাও যে দিতে পারবো না আমি !
বলি, তাহলে না হয় মিথ্যে করেই বল একটা বার !
সেই জাদুকরি তিনটা শব্দ !
তুমি আবারও না বল !
বল সামনে বিবর্ণ ভবিষ্যৎ
সব কষ্টের রঙহীন ফুল গুলো ছেয়ে যাবো আমাদের !
তুমি ঠিকই বলেছিলে ! সামনে বিবর্ণ ভবিষ্যৎ !
আমি সেই রঙহীন ফুলের জন্য প্রস্তুত ছিলাম !
প্রস্তুত ছিলাম সামনের দিন গুলো !
কিন্তু বসন্ত বড় জলদি যেন শেষ হয়ে গেল !
রঙিন ফুল গুলো যেন বড় জলদি বিবর্ণ হয়ে গেল !
তবুও কোন অভিযোগ নাই !
কষ্ট তো হবেই !
আর তোমার উপর রাগ ?
এক বিন্দুও না !
কিভাবে রাগ করি বল ?
তোমার জন্যই যেন বুকের বাম দিকটা আবার কাঁপতে শুরু করেছিল !
এখনও কাঁপছে !
তবুও যেন বিবর্ণ ভবিষ্যৎ টা বড় জলদি চলে এল !
বড় জলদি !!
মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ, ২০১৩
'এ দারুন শুদ্ধতা'
অশান্ত কবিতার লাইন
সারাদিন তোমায় খুঁজে,
হৃদয় সন্তরনে আছো তুমি
মন কি আর তা বুঝে ।
আমার ভিতর তোমার বসত
স্বপ্ন দেখি বিরতীহীন,
হৃদয় ছিড়ে দেখ
ভালবাসা অন্তহীন ।
শুদ্ধ প্রেমের ধারা দেখে
পৃথিবী অবাক তাকিয়ে,
মিলবো দুজন একসাথে
শত বাধা পেরিয়ে ।
মাকড়সার জালের মত
বন্দি আমি তোমার কাছে,
স্বপ্ন খুজে, স্বপ্ন দেখি নীল
আকাশের নিচে ।
দূরে আছো সাময়িক
পূর্ন প্রেমের আসায়,
তোমার মধুর স্মৃতি গুলো
আজো আমায় ভাসায় ।
ইচ্ছে করেই আজ আমার
শূণ্যতার সাথে বন্ধুতা,
একাকিত্ব হেসে কয়
'এ দারুন শুদ্ধতা'
সারাদিন তোমায় খুঁজে,
হৃদয় সন্তরনে আছো তুমি
মন কি আর তা বুঝে ।
আমার ভিতর তোমার বসত
স্বপ্ন দেখি বিরতীহীন,
হৃদয় ছিড়ে দেখ
ভালবাসা অন্তহীন ।
শুদ্ধ প্রেমের ধারা দেখে
পৃথিবী অবাক তাকিয়ে,
মিলবো দুজন একসাথে
শত বাধা পেরিয়ে ।
মাকড়সার জালের মত
বন্দি আমি তোমার কাছে,
স্বপ্ন খুজে, স্বপ্ন দেখি নীল
আকাশের নিচে ।
দূরে আছো সাময়িক
পূর্ন প্রেমের আসায়,
তোমার মধুর স্মৃতি গুলো
আজো আমায় ভাসায় ।
ইচ্ছে করেই আজ আমার
শূণ্যতার সাথে বন্ধুতা,
একাকিত্ব হেসে কয়
'এ দারুন শুদ্ধতা'
অগোছালো
এই শহুরে কোলাহলে
তোমায় আবার মনে পড়ে গেল ,
জনসমুদ্রে হাজার মানুষের ভিড়ে
ঠাই দাড়িয়ে আছি র্নিবাক
সময়টা খুব হিংসুটে মনে হয়,
সবাই ছুটে সুখের আসে
হয়তো সুখে আছে..
আমাকে কেউ খেয়ালই করলনা
হয়তো কেউ জানেনা..
নিভৃত স্বপ্ন গুলো জেগে উঠে আবার
মনে হয় হাত বাড়ালে এইতো তুমি,
হৃদয়ের খুব কাছেই তোমার বসত...
আচমকা চমকে উঠি..
মনে পড়ে গেল
সেই পরিচিত ভাবনা..
তুমি আমার নও ।
সকালে রোদের আলোয় আমার ঘুম ভাঙ্গে,
কেমন যেন অগোছালো ভাবে বের
হলাম...
মনের ভিতর রোদ্র তাপে শিতলতার
আমেজ,
এ যেন এক অবাক অনুভুতি আমার
কেউ দেখেনি,
হয়তো কেউ জানেনা...
তোমায় আবার মনে পড়ে গেল ,
জনসমুদ্রে হাজার মানুষের ভিড়ে
ঠাই দাড়িয়ে আছি র্নিবাক
সময়টা খুব হিংসুটে মনে হয়,
সবাই ছুটে সুখের আসে
হয়তো সুখে আছে..
আমাকে কেউ খেয়ালই করলনা
হয়তো কেউ জানেনা..
নিভৃত স্বপ্ন গুলো জেগে উঠে আবার
মনে হয় হাত বাড়ালে এইতো তুমি,
হৃদয়ের খুব কাছেই তোমার বসত...
আচমকা চমকে উঠি..
মনে পড়ে গেল
সেই পরিচিত ভাবনা..
তুমি আমার নও ।
সকালে রোদের আলোয় আমার ঘুম ভাঙ্গে,
কেমন যেন অগোছালো ভাবে বের
হলাম...
মনের ভিতর রোদ্র তাপে শিতলতার
আমেজ,
এ যেন এক অবাক অনুভুতি আমার
কেউ দেখেনি,
হয়তো কেউ জানেনা...
তুমি ওগো আমার ডালায়..
কিছু দিয়ে যাও এই ধূলিমাখা পান্থশালায়,কিছু মধু দাও আমার বুকের ফুলের মালায়
কতজন গেল এ পথ দিয়ে আমার বুকের সুবাস নিয়ে
কিছু ধন তারা দিয়ে গেল, মর সোনার থালায়।
পথ চেয়ে আমি হেথা বসে আছি তোমার আশে
তুমি এলে যদি বসো প্রিয় আমার পাশে।
কিছু কথা বলা আমার সনে ঢেউ তুলে যাওয়া আমার মনে,এইটুকু শুধু দাও তুমি ওগো আমার ডালায় ।।
নতুন অন্ধকার
জীবনের খোলা পথে
একা একা হেটে এই
পদদলিত জীবনের
সুরগুলো তুলে নেই
বেসুরো সেই সুরে আমি
একা একা তাল দেই
এর পর দেখি আমি
পেছনে কিছু নেই।
একা একা হেটে এই
পদদলিত জীবনের
সুরগুলো তুলে নেই
বেসুরো সেই সুরে আমি
একা একা তাল দেই
এর পর দেখি আমি
পেছনে কিছু নেই।
সুখগুলো হেসে হেসে
জীবনের পথ ঘেঁষে
পিছিয়ে পরে যেই,
দুখের পান্ডুলিপি
একা একা আমি এই
বুকে বেধে নেই
আমি একা হেটে যাই
সুখগুলো পুড়ে ছাই,
চেয়ে দেখি আকাশে
মেঘগুলো বাতাসে
ভেসে ভেসে যায় দুরে
ভাসতে নতুন সুরে।
জীবনের বেলা শেষে
ক্লান্ত হয়ে বসে
পেছনে তাকিয়ে দেখি
জীবনটা ছারখার,
সারারাত জেগে দেখি
নতুন অন্ধকার।।
আয়না
আয়না
নিষ্পলক চেয়ে থাকি
আয়নার প্রতিবিম্বের দিকে।
কাঁচের নয়, স্মৃতির আয়না।
কোনো ফ্রেম নেই, প্রলেপ নেই
তবু স্মৃতির টুকরোগুলো মিলে
কি সুন্দর উজ্জ্বল প্রতিবিম্বই না সৃষ্টি করেছে।
স্পষ্ট তুমি সেখানে।
আয়নাতে লেপ্টে আছে
তোমার নাক, মুখ, চোখ
আর কপালের ঐ টিপটা।
শান্ত হাসিটা আয়নার এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে
পেন্ডুলামের মত দুলছে।
হঠাৎ কান ফাটানো হাসি।
হ্যাঁ, ঐ প্রতিবিম্বটাই হাসছে।
বিশ্রী ভয়ংকর হাসিটা
দুমড়ে মুচড়ে পিষ্ট করছে আমাকে।
ঘৃণায় আমার কানদুটো জ্বলছে
হাতের আঙুলগুলো ছিড়ছে তালুর পেশী।
আয়নাটাকে সরাও তোমরা, সরাও এটাকে
এর তীক্ষ্ম ধারগুলোয় আমি রক্তাক্ত।
সোমবার, ১৮ মার্চ, ২০১৩
রবিবার, ১৭ মার্চ, ২০১৩
সেদিন ছিল..
বাতাসে ছিল নুপুরের নিক্কন
ফুলপরীর চোখে আবছা হতাশ মেঘ ,
কি যেন নেই কে যেন নেই
হাহাকারে আচ্ছন্ন হৃদয় কূপ
নিরাশার ফুলেরা
চন্দ্রমল্লিকার বাহু ধরে নৃত্যে উন্মাতাল ,
আজ হরিণীর চঞ্চল চোখে
ভীর করে না হতাশার জল
ফুলপরীর চোখে তবু ধোঁয়াশার চাদর
এখানে প্রবাহমান ছন্দের সেচ চলে
আমাদের নীড়ে ওঠে কাব্যের ঝড়
প্রেমিক অথবা অগ্নি পুরুষ..
তোমরা কবিকে বল চুপ থাকতে
কবি কি করে চুপ থাকতে পারে ?
না দ্রোহের কালে
না সংকটের কালে !
কবির কলম , জনতার কলম
কবির স্বর , জনতার স্বর ,
কবির কন্ঠ তাই এক হয়ে যায়
সকল দ্রোহের কালে ,
সকল অমনিশার কালে ,
শোষকের নির্মম যাতনার কালে !
কবির কলম হয়ে যায়
জনতার যাতনার ইতিহাস !
রণাঙ্গনের সংক্ষুদ্ধ মানুষের
একসাথে ফুঁসে ওঠার মিছিল !
কবি দ্রোহের কালে দ্রোহ রচনা করেন
প্রেমের কালে হয়ে ওঠেন
একনিষ্ঠ প্রেমিক !
চাঁদ ফুল তারা আর পৃথিবীর তাবৎ মনোহর
কবির কলমে হয়ে যায় প্রেম সরোবর !
কবি তুমি রচনা করো
গান করো
প্রেমিক হও
অথবা অগ্নির কালে
হয়ে যাও অগ্নি পুরুষ ।
তোমার চোখেই পড়ে না ...
একাকী কথা বলেছি
নির্জন সন্ধ্যায় , দুপুর কিংবা রাত
আর কার্ডিগান জড়ানো
রোমান্সের শীতকালের কথা ভেবে
অরণ্যচারী হয়েছে মন ।
দেবী আফ্রোদিতি তোমায়
ভালবাসার কথা শোনান নি
তাই হয়েছো তুমি পাথর মানব ।
দূর পাহাড়ের শিস শুনতে পাওনা
চোখে পড়ে না তোমার
তপ্ত দুপুরের কাঁপা কাঁপা অস্থির রোদ ।
একখন্ড অবুঝ মেঘ
অথবা বৃষ্টির কাঁপনের মতন
আমার শিশিরের মাত্রাবৃত্যের মন
তোমার চোখেই পড়ে না ।
তুমি একাকী থাক লক্ষীসোনা
রেললাইনের মত একাকী জীবনই
তোমাকে মানাবে ভাল ।
কোন কালে দহনের কালে মনে কর
অথবা অগ্নির কালে
পাশে পাবে দেখো।
এখন থাকুক তোমার একাকী মন,
রূপনগরে বিলাসী হয়ে পবনের সাথে
মাতাল হয়ে উম্মাদ হোক ।
চলে যাক অরন্য সময় ।
jo tere sang-blood money
Jo tere sang kaati raatein
Jiye jo haseen lamhe
Jo tere sang baati baatein
Bune jo haseen sapne
Woh toh hai ab bhi wohi, khade banke sawaali
Dekhe hai tera rasta, honthon pe leke shikwa
Woh ghar kyun bhool gaye todh gaye chodh gaye
Jannat jo tha
Jo tere sang kaati raatein
Jiye jo haseen lamhe
Jo tere sang baati baatein
Bune jo haseen sapne
Woh toh hai ab bhi wohi, khade banke sawaali
Dekhe hai tera rasta, honthon pe leke shikwa
Woh ghar kyun bhool gaye todh gaye chodh gaye
Jannat jo tha
Hoo...
Maanga jo chaaha jo dekha jo, mila wohi
Kaha jo socha jo kiya jo, hua wohi
Ho maanga jo chaaha jo dekha jo, mila wohi
Kaha jo socha jo kiya jo, hua wohi
Raahon mein mujhko khushi, phoolon ke jaise mili
Honthon pe mere hassi, kaliyon ke jaise khili
Woh ghar kyun bhool gaye todh gaye chodh gaye
Jannat jo tha
Hoo...
Saathiya
Mere hi ishaaron pe chale hai waqt bhi
Main hoon woh khiladi jisne sabko maat di
Haan mere hi ishaaron pe chale hai waqt bhi
Main hoon woh khiladi jisne sabko maat di
Nahin hai mujhsa koi, maine jo mitti chhui
Haan woh bhi sona hui, jalta mujhse har koi
Woh ghar kyun bhool gaye todh gaye chodh gaye
Jannat jo tha
Jo tere sang kaati raatein
Jiye jo haseen lamhe
Jo tere sang baati baatein
Bune jo haseen sapne
Woh toh hai ab bhi wohi, khade banke sawaali
Dekhe hai tera rasta, honthon pe leke shikwa
Woh ghar kyun bhool gaye todh gaye chodh gaye
Jannat jo tha
Hoo...
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)