[url=http://www.gulfup.com/?AomQ4i][img]http://www.gulfup.com/G.png[/img][/url]

বুধবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৩

♥♥♥ আমি রয়েছি তোমার অপেক্ষায়... ♥♥♥




♦ আমি তাকেই ভালবাসি, যে আমাকে ভালবাসিনা বলে অপমান করে আড়ালে সে নিজেই কাদেঁ ...

♦ আমি তাকেই চাই, যে আমাকে ভালবাসে এবং আমি ভালবাসি কি না তা ভেবেই ...

♦ আমি তাকেই চাই, যে আমাকে দুরে ঠেলে দিয়ে আমার শুভ কামনা করে ...

• আমি সারাক্ষণ তাকেই ভাবি, যে আমাকে ভালবেসে আমার জন্য কস্ট পায় ...

♦ আমি তাকেই বেশি ভুল বুঝি, যে আমার হ্রদয় হরন কারি ...

♦ আমি তাকেই পিরে পেতে চাই, যে আমাকে ভালবেসে আজও বলতে পারে নাই ...

♦ আমি তাকে নিয়ে বেচেঁ থাকতে চাই, যে আমাকে ভালবেসে অপমান ছাড়া আজও সুখের দেখা পায় নাই ...

★ সে আর কেউ নয় শুধুই তুমি, জানি না কতটুকু তবে অনেক ভালোবাসি তোমায়...

♥♥♥ আমি রয়েছি তোমার অপেক্ষায়... ♥♥♥

মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর, ২০১৩

কখনো চিঠি লিখি না..



আমি রূপাকে কখনো চিঠি লিখি না ।একবার 
হঠাৎ একটি চিঠি লিখতে ইচ্ছা হলো।লিখতে 
বসে দেখি কী লিখব ভেবে পাচ্ছি না।
অনেকবার করে একটি লাইন লিখলামঃ
- রূপা তুমি কেমন আছ?
সমস্ত পাতা জুড়ে একটি মাত্র বাক্য।

সেই চিঠির উত্তরে রূপা খুব রাগ করে লিখলঃ
‘’তুমি এতো পাগল কেন ?এতদিন পর একটা চিঠি লিখলে, তারমধ্যেও পাগলামি।কেন এমন কর ?
তুমি কি ভাবো এইসব পাগলামি দেখে আমি
তোমাকে আরো বেশি ভালবাসব তোমার কাছে
আমি হাতজোড় করছি -স্বাভাবিক মানুষের মতো আচরণ কর। ঐদিন দেখলাম দুপুরের কড়া রোদে কেমন পাগলের মতো হাঁটছ। বিড়বিড় করে আবার কিসব যেন বলছ।দেখে আমার কান্না পেয়ে গেল।

তোমার কি সমস্যা তুমি আমাকে বলো।‘’
আমার সমস্যার কথা রূপাকে কি আমি বলতে পারি? আমি কি বলতে পারি - আমার বাবার স্বপ্ন সফল করার জন্য সারাদিন আমি পথে পথে ঘুরি।
মহাপুরুষ হবার সাধনা করি। যখন খুব ক্লান্তি
অনুভব করি তখন একটি নদীর স্বপ্ন দেখি। যে
নদীর জল ছুঁয়ে ছুঁয়ে একজন তরুণী ছুটে চলে যায়।
একবার সে থমকে দাঁড়িয়ে তাকায় আমার দিকে। তার চোখে গভীর মায়া ও গাঢ় বিষাদ।এই তরুণীটি আমার মা।আমার বাবা যাকে হত্যা করেছিলেন।

এইসব কথা রূপাকে বলার কোনো অর্থ হয় না।বরং কোনোদিন তরঙ্গিণী স্টোর থেকে তাকে টেলিফোন করে বলি-রূপা,তুমি এক্ষুনি নীল রঙের একটা শাড়ি পরে তোমাদের ছাদে উঠে কার্নিশ ধরে নিচের দিকে তাকাবে?তোমাকে খুব দেখতে ইচ্ছা করছে।

একটুখানি দাঁড়াও।আমি তোমাদের বাসার
সামনের রাস্তা দিয়ে হেঁটে চলে যাব।

আমি জানি রূপা আমার কথা বিশ্বাস করে না,
তবুও যত্ন করে শাড়ি পরে।চুল বাঁধে।চোখে
কাজলের ছোঁয়া লাগিয়ে ছাদের কার্নিশ ধরে দাঁড়ায়।
সে অপেক্ষা করে।আমি কখনো যাই না।

আমাকে তো আর দশটা সাধারণ ছেলের মত
হলে চলবে না।আমাকে হতে হবে অসাধারণ।
আমি সারাদিন হাঁটি। আমার পথ শেষ হয় না।
গন্তব্যহীন যে যাত্রা তার কোনো শেষ থাকার
তো কথাও নয়।

ময়ূরাক্ষী...

মানুষ চলে গেলেই ক্ষতি কি ?



যদি তোমার ভালবাসার মানুষটি তোমাকে ছেড়ে চলে যায় এবং 
তোমার মনে হয় সে তোমাকে কোনদিন
ভালবাসেনি তাহলে মন খারাপ করো না । 

কারন সে হারালো এমন
একজনকে যে তাঁকে ভালবাসত ,
তার জন্য অনেক কিছুই করতে পারত .. !!?

আর তুমি হারালে এমন একজনকে যে তোমার
জন্য কিছুই করতে পারত না...

-এমন মানুষ চলে গেলেই ক্ষতি কি ?



Add caption

কাউকে ভালবাসলে ..


কাউকে ভালবাসলে
তাকে এমন ভাবে ভালবাসো,
যেন নিজের বিবেকের কাছে তুমি হেরে না যাও ....
কারন নিজের কাছে হেরে যাওয়ার কষ্ট,
তোমাকে তিলে তিলে শেষ করে দেবে
 



যাকে আমি ?



আচ্ছা তুমি কি সেই তুমি ?
যাকে আমি ভালোবেসে ছিলাম ,
যাকে সবচেয়ে আপন মানুষটা ভেবেছিলাম ,
একটু একটু করে তোমাকে কাছে পাওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলাম , 
তোমার ছবির দিকে তাকিয়ে নিজেকে বিশ্বাস করাতে কষ্ট হয় 
এই তোমাকে ভালোবেসে ছিলাম আমি ??

বিশ্বাস করতে কষ্ট হয় এই তুমি সেই তুমি না ,,
কারণ তুমি সময় আর নিজের প্রয়োজনে সবচেয়ে
 আপন মানুষটা কে ভুলে যেতে পার , মুছে দিতে
পার হৃদয় থেকে পুরনো দিনের স্মৃতিগুলো কে ,
ধ্বংস করে দিতে পার কারো তিল তিল করে গড়া স্বপ্নগুলো কে,,
 এলোমেলো করে দিতে পার কারো জীবনটা কে ,,

তাইতো আজ শুধু বলবো তুমি কারো জীবন
গড়ে দিতে না পার ,, তার জীবনটা কে
এলোমেলো আর ধ্বংস করে দিও না ,,,,,

কারণ সত্যিই তুমি বোঝনা স্বপ্নগুলো
ভাঙ্গার কষ্ট কি ..

বুধবার, ৬ নভেম্বর, ২০১৩

এটাই বাস্তব !! এটাই সত্যি !!




- সবাই নগ্নতা , নগ্ন দৃশ্য পছন্দ
করে কিন্তু যে নগ্ন হয়
তাকে কেউ পছন্দ করেনা !!
-
পতিতালয়কে নয়,
যে পতিতা তাকে সবাই
ঘৃণা করে !!
-
সব পুরুষ চায়
সতী নারীকে বিয়ে করতে কিন্তু
সে একবার
ভাবেনা যে"যৌবনে কি আমি কোন
মেয়ের সতিত্ব নষ্ট করিনি ?"
-
মেয়েরা চায় তার স্বামি শুধু
তাকেই সময় দিবে কিন্তু
তারা একবারো ভাবেনা যে"অন্য
ছেলেদের সাথে আমি সময় নষ্ট
করিনি ?"
-
খুন না সবাই ভয় পায় খুনীকে !!
-
মাদক দ্রব্য কে না,সবাই
দুরে সরিয়ে রাখে মাদকসেবীকে !!
-
ময়লা আবর্জনা সৃষ্টি করে মানুষ অথচ যে সব মানুষ এই
আবর্জনা পরিষ্কার করে তাদের
সবাই ঘৃনা করে !!
এটাই বাস্তব !! এটাই সত্যি !!

মেনে নিতে পারি যখন



মাঝে মাঝে না একদম অবুঝ হয়ে যাই,
এ মনটা না , কিছুতেই বুঝতে চাই না।
আসলেই বেশি কিছুর আশা করা ঠিক না,
যখন আশা ভেঙ্গে যাই তখন সব কিছু হতাশা হয়ে যাই।
যেমনটা বেশি বেশি কোনকিছুই ঠিক না,
তেমনটা অতিরিক্তও বেশি ভালো কখনোই ভালো হয় না।
অল্পকিছুতেই সব সময় সন্তুষ্টও হওয়াই ভালো,
সব কিছু হারিয়ে একাকিত্ত জীবন নিয়েই ভালোই ছিলাম,
কেন যে তুমি আমার জীবনে এলে,
আর একটু একটু ভালোবাসা দিয়ে,
গভীর ভালোবাসার সাগরে ডুবালে।
আর নতুন করে জীবনটাকে এলোমেলো করে দিয়ে চলে গেলে।
আজ ভালোবাসার মহাসাগরে হাবুডুবু খাচ্ছি আমি,
আর দুরের তীরে দাড়িয়ে মহাখুশি তুমি
যেমনটা ভালোবাসা চাই সবাই,
তেমনটা ভালোবেসে বুকে টেনে নেইও সবাই,
আবার ভালোবেসে অবশেষে দূরে ঠেলে দেইও সবাই,
কিন্তু ভালোবেসে বুকে টেনে নীয়ে জীবনটাকে সুন্দর করে কজনে সাঁজাই?
আজ সবকিছু হারিয়ে এতকিছুর পরে সাথীহারা √ জীবন হয়েছে সঙ্গী এখন।
বুঝেছি যখন পারি বুঝাইতে মন,
কারনে অকারনে খারাপ হয়না এখন ।
মেনে নিতে পারি যখন,
তাই তো এ মন, কোন কষ্টকে কষ্ট মনে করে না এখন,
এখন আর কিছু পাবারও আশা নেই,
পেয়ে হারাবারও মনে ভয় নেই।
এখন কিছু পাবার আগে ভাবে মন,
সবকিছু হারিয়েই হয়েছি যখন সাথীহারা √ জীবন,
এ জীবনে কেউ আর হতে পারে না কখনো আপন?

নিঃস্ব



তোমার জন্য
আমি আর কাঁদি না
কাঁদলেও চোখের
পানি ঝরে না,
চোখের পানি ঝরলেও
কষ্ট হয়না
কষ্ট হলেও আমি আর
তোমাকে ভালবাসিনা ।।
ভালবাসলেও
তোমাকে বলবো না
জানি, বললেও
তুমি শুনবেনা,
শুনলেও, তোমার কিছুই
আসে যায় না
কারণ আমি আজ
নিঃস্ব... বড়ই
নিঃস্ব

বেঁচে থাকা

বেঁচে থাকা



আজ সন্ধ্যাটা খুবই অদ্ভুত। একদিকে আমার এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হচ্ছে। ছোটখাটো আকদ অনুষ্ঠান। তাকে শুভেচ্ছা জানালাম।

আরেকদিকে এক বাচ্চার জন্ম হল সেগুনবাগিচার বারডেম হসপিটালে যার মা আমাদের এক ফ্যামিলি ফ্রেন্ডের মেয়ে, আমার ইউনিভার্সিটির আপুর ছোট বোন ও আমার বান্ধবী। মা ও বাচ্চাকে দেখতে গেলাম আমি আব্বু আম্মু। কেক খেলাম, ছবি তুললাম, বাবু কোলে নিয়ে সবার সাথে হাসি তামাশা করলাম। আসার সময় বান্ধবীকে শুভেচ্ছা জানালাম।

এরপর গেলাম এক বাসায়। ইকোনোমিস্ট ও রবীন্দ্র সঙ্গীতশিল্পী আনিসুর রহমান এবং তার বউ আমাদের ফ্ল্যাটের নিচ তলায় থাকেন। থাকতেন। আঙ্কেলকে বরাবরই খুব ভালো লাগে আমার, প্রায় ৮০ বছর বয়সী কারোর এত আধুনিক মানসিকতা খুব কম দেখেছি। উনাদের বাসায় কাজের লোক ছিলো না, সব কাজ নিজেরা ভাগাভাগি করে করতেন। বিকাল বেলা উনি মুখে মাস্ক লাগিয়ে আর একটা হাফ প্যান্ট পরে রমনা পার্কে হাঁটতে যেতেন। সাদা লম্বা লম্বা চুলওয়ালা এত বয়সী একজন মানুষকে এভাবে হাঁটতে দেখে সবাই তাকিয়ে থাকতো, উনি পাত্তাই দিতেন না। তাঁর ওয়াইফ ডোরা আন্টির সাথে আমার সবচেয়ে জলজ্যান্ত মেমোরি প্রায় চার বছর আগে একদিন বাসায় রান্না করা খাবার তাঁদের বাসায় দিয়ে আসতে গিয়ে বিস্তর আলাপে মজে যাওয়া। তার কিছুদিন আগে আমার সৌভাগ্য হয়েছিলো জেনেভা ঘুরে আসার। আঙ্কেল আন্টি বহু বছর বাস করেছেন ঐ শহরে, সেও বহু বছর আগে। আমার কাছে শুনতে চাইলেন এখনকার জেনেভার কথা। আঙ্কেলের এত চুপচাপ শহরে থাকতে ভালো লাগেনা, আবার আন্টির অমন চুপচাপ শহরই ভালো লাগে - কথা বলতে বলতে দুই জনের জীবনের নানা কথা, নানা চাওয়া পাওয়া, অনেক না-পাওয়ার কথা বের হয়ে আসলো। দুই ছেলেমেয়ের বিদেশে গিয়ে থিতু হওয়াটা তাদের জন্য একইসাথে আনন্দের এবং বিষাদের তাও আলাপ থেকে বোঝা গেল।

ডোরা আন্টি গত আড়াই বছর ধরে প্যারালাইজড। ডান দিক পুরোটা। বসে থাকতে পারেন, বাম হাত দিয়ে একটু একটু খাবার মুখে দিতে পারেন। কথা বলতে পারেন না। প্যারালাইজড হওয়ার পর এই বাসা ছেড়ে সেগুনবাগিচায়ই আন্টির পৈতৃক বাসাতে গিয়ে উঠেছেন যেখানে তার ভাই এবং ভাবী থাকে। সেই বাসায়ই গেলাম আজ। আম্মু মাঝে মাঝে এখানে গেলেও আমার যাওয়া আজই প্রথম। আম্মু গিয়ে তার পাশে বসতেই উনি কেঁদে দিলেন। আম্মুর হাত নিয়ে নিজের গালে ঘষতে থাকলেন। আমাকে দেখে উনার এক্সপ্রেশন দেখে বুঝলাম চিনতে পেরেছেন, কিন্তু আমি পাশে গিয়ে বসার সাহস পেলাম না। উনাকে এভাবে দেখেই গলার মধ্যে কি যেন আটকিয়ে যাচ্ছিলো। দূরে আরেকটা সোফায়ই বসে থাকলাম নির্বোধের মত। আম্মু কথা বলল উনার সাথে, উনি মাথা ঝাঁকিয়ে হ্যাঁ না উত্তর দিতে থাকলেন। আমরা চলে আসার আগে আম্মু আমাকে বলল উনার পাশে বসতে। আমি অনেক সাহস করে তার পাশে গিয়ে বসলাম। উনার গায়ের উপর হাত রাখলাম, উনি আমার হাত শক্ত করে জড়িয়ে ধরলেন। আমি কোনো রকমে কান্না আঁটকিয়ে রাখলাম।

আমার দাদা দাদী নানী কাউকে নিজের চোখে দেখারই সৌভাগ্য হয়নি। শেষ বয়সের মানুষকে খুব কাছে থেকে দেখিনি বললেই চলে। জানিনা সেইজন্যই বোধ হয় এত দুর্বল হয়ে গেলাম আজ উনাকে দেখে। কি ভয়ংকর একটা স্টেট অফ হেলথ! সব জানি, সব বুঝি, সব মনে পড়ে, সব অনুভব করি কিন্তু কিছু প্রকাশ করতে পারিনা, একটু দুরের একটা বই তুলে নিয়ে পড়তে শুরু করতে পারিনা। বাথরুমে যাওয়ার জন্যেও অন্যের উপর নির্ভরশীল। নিজের শরীরে বন্দি! তাদের প্রবাসী ছেলেমেয়েকে কি দোষ দেবো? তাদের কাছে এক্সপেক্ট করবো যে তারা নিজেদের এবং ছেলেমেয়েদের উন্নত জীবন বাদ দিয়ে পোড়া দেশটায় এসে withering বাবা মা এর সেবা করবে? কোনটা 'উচিত' সেটা কে কিভাবে define করবে?

একই দিনে প্যারালালি ঘটে যাওয়া বিয়ে জন্ম এবং ক্ষয়ে ক্ষয়ে শেষ হয়ে যাওয়ার সংস্পর্শে আসলাম। খুবই অদ্ভুত লাগছে। মন খারাপ লাগছে। জীবনকে pointless লাগছে।

একটু পরেই আবার ঠিক হয়ে যাবো তাও জানি। এসবই ভুলে যাবো। আমরা কত এ্যক্টিভিস্টকে গালি দেই যে অমুক ইস্যু নিয়ে এত লাফাইসিলা, এখন সব কই? ভুলে যাওয়া কি একটি survival technique না? ভুলে না গেলে বেঁচে থাকতাম কি করে?

জোনাকিরা



জোনাকিরা
*********************************************
তারা- একটি দুটি তিনটি করে এলো
তখন- বৃষ্টি-ভেজা শীতের হাওয়া
বইছে এলোমেলো,
তারা- একটি দুটি তিনটি করে এলো
থই থই থই অন্ধকারে
ঝাউয়ের শাখা দোলে
সেই- অন্ধকারে শন শন শন
আওয়াজ শুধু তোলে
ভয়েতে বুক চেপে
ঝাউয়ের শাখা , পাখির পাখা
উঠছে কেঁপে কেঁপে
তখন- একটি দুটি তিনটি করে এসে
এক শো দু শো তিন শো করে
ঝাঁক বেঁধে যায় শেষে!
তারা- বললে ভাই, ঝাউয়ের শাখা,
বললে ভাই পাখি,
অন্ধকারে ভয় পেয়েছো নাকি ?
যখন- বললে, তখন পাতার ফাঁকে
কী যেন চমকালো
অবাক অবাক চোখের চাওয়ায়
একটুখানি আলো
যখন- ছড়িয়ে গেলো ডালপালাতে
সবাই দলে দলে
তখন- ঝাউয়ের শাখায়- পাখির পাখায়
হীরে-মানিক জ্বলে
যখন- হীরে-মানিক জ্বলে
তখন- থমকে দাঁড়াঁয় শীতের হাওয়া
চমকে গিয়ে বলে-
খুশি খুশি মুখটি নিয়ে
তোমরা এলে কারা?
তোমরা কি ভাই নীল আকাশের তারা ?
আলোর পাখি নাম জোনাকি
জাগি রাতের বেলা,
নিজকে জ্বেলে এই আমাদের
ভালোবাসার খেলা
তারা নইকো- নইকো তারা
নই আকাশের চাঁদ
ছোট বুকে আছে শুধুই
ভালোবাসার সাধ