আমার ব্যথাগুলো আরো ব্যথা নিয়ে মেঘ হয়ে চেপে গেছে চোখে আমি ভালো নেই.....
[url=http://www.gulfup.com/?AomQ4i][img]http://www.gulfup.com/G.png[/img][/url]
শনিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১২
বুধবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১২
চলমান তুমি-আমি আর প্রতিক্ষার প্রহর।
চলমান তুমি-আমি আর প্রতিক্ষার প্রহর।
বাতাসে ভেসে বেড়ায় মদির গন্ধ অনিন্দ্য দেহ বল্লরীর।
হঠাৎ হাসির ঝংকারে, ভেঙ্গে খান খান পিন পতন নিস্তব্ধতা।
মন্ত্রমুগ্ধ আমার কপোল বেয়ে তখন বয়ে চলে আনন্দ কল্লোলিনী।
আমার নিজস্ব নদী।
যে আজকাল মাঝে মাঝেই আসন গাড়তে চায় আমাদের অভিসারে।
যদিও অনুমতি মেলেনি বলে দ্বিধান্বিত চলাচল।
পাছে ধরা পড়ে যায়!! তটস্থ সারাক্ষণ।
লাজুক আমার কল্লোলিনী তোমাকে এড়াতেই ব্যস্ত।
তবে বেশ বুঝতে পারছি, এ সঙ্গ ছাড়ার নয়।
কে জানে হয়ত চিরস্থায়ী গাঁটছড়া বাধারই পায়তারা।
কি আশ্চর্য! তার আগমনে এতটুকু বিরক্ত বোধ হয়না আমার।
কেন জানিনা কখনো কখনো অবচেতনে নিজেই দেই প্রশ্রয়।
তুমি কি তাকে প্রশ্রয় দেবে?
আমার কল্লোলিনীর দুই ধারা, আনন্দ-বিষাদ। দ্বন্দ্বটা আমার এখানেই।
কোন রূপে যে তাকে বরন করতে, কতটা প্রস্তুত তুমি?
আমি যখন যেমন চাই তার মাঝে দেই ডুব, অম্লমধুর ধারায় করি অবগাহন।
আমি তো তোমার মত মৌনব্রত গ্রহণ করিনি,
কারো বিশ্লেষণের আশায় রহস্যের অবগুণ্ঠনে জড়িয়েও রাখিনি ।
নিজেকে প্রকাশিতে ব্যাকুলতারও অন্ত নেই আমার।।
ভয়াল আধার এবারো আগলে দাঁড়ায় পথ।
আজ আর নয় বলে তোমার ফিরতি পথ ধরা
আসছ তো কাল? আমার ব্যকুল জিজ্ঞাসা।
থমকে যাওয়া পৃথিবীকে দেয় গতি, সম্মতি তোমার।
আমার কল্লোলিনীকে দেয় নবযৌবন, সহসাই দুকূল ছাপিয়ে নেমে আসে সে।
আমি ভেসে যাই। ভেসে যাই তার অম্লমধুর ধারায়।
প্রাপ্ত সুখের অমিয়তে নেশাগ্রস্থ আমি।
প্রতীক্ষারত পরবর্তী মোহন সন্ধ্যার।
ভয়াল আধার আর অসহ্য আলোর শেষের মাহেন্দ্র খনের।।
হঠাৎ হাসির ঝংকারে, ভেঙ্গে খান খান পিন পতন নিস্তব্ধতা।
মন্ত্রমুগ্ধ আমার কপোল বেয়ে তখন বয়ে চলে আনন্দ কল্লোলিনী।
আমার নিজস্ব নদী।
যে আজকাল মাঝে মাঝেই আসন গাড়তে চায় আমাদের অভিসারে।
যদিও অনুমতি মেলেনি বলে দ্বিধান্বিত চলাচল।
পাছে ধরা পড়ে যায়!! তটস্থ সারাক্ষণ।
লাজুক আমার কল্লোলিনী তোমাকে এড়াতেই ব্যস্ত।
তবে বেশ বুঝতে পারছি, এ সঙ্গ ছাড়ার নয়।
কে জানে হয়ত চিরস্থায়ী গাঁটছড়া বাধারই পায়তারা।
কি আশ্চর্য! তার আগমনে এতটুকু বিরক্ত বোধ হয়না আমার।
কেন জানিনা কখনো কখনো অবচেতনে নিজেই দেই প্রশ্রয়।
তুমি কি তাকে প্রশ্রয় দেবে?
আমার কল্লোলিনীর দুই ধারা, আনন্দ-বিষাদ। দ্বন্দ্বটা আমার এখানেই।
কোন রূপে যে তাকে বরন করতে, কতটা প্রস্তুত তুমি?
আমি যখন যেমন চাই তার মাঝে দেই ডুব, অম্লমধুর ধারায় করি অবগাহন।
আমি তো তোমার মত মৌনব্রত গ্রহণ করিনি,
কারো বিশ্লেষণের আশায় রহস্যের অবগুণ্ঠনে জড়িয়েও রাখিনি ।
নিজেকে প্রকাশিতে ব্যাকুলতারও অন্ত নেই আমার।।
ভয়াল আধার এবারো আগলে দাঁড়ায় পথ।
আজ আর নয় বলে তোমার ফিরতি পথ ধরা
আসছ তো কাল? আমার ব্যকুল জিজ্ঞাসা।
থমকে যাওয়া পৃথিবীকে দেয় গতি, সম্মতি তোমার।
আমার কল্লোলিনীকে দেয় নবযৌবন, সহসাই দুকূল ছাপিয়ে নেমে আসে সে।
আমি ভেসে যাই। ভেসে যাই তার অম্লমধুর ধারায়।
প্রাপ্ত সুখের অমিয়তে নেশাগ্রস্থ আমি।
প্রতীক্ষারত পরবর্তী মোহন সন্ধ্যার।
ভয়াল আধার আর অসহ্য আলোর শেষের মাহেন্দ্র খনের।।
তোমাকে চাই
আকাশকে চাই মুগ্ধ হতে,
তোমাকে চাই ভালবাসতে।
বৃষ্টিকে চাই অন্তর অনল নেভাতে,
তোমাকে চাই আঁখিজল মুছতে।
জোৎস্নাকে চাই অহর্ণিশ নিজেকে ভেঁজাতে,
তোমাকে চাই আমলনামার বদৌলতে।
গোধূলীকে চাই মেহেদীতে সাজাতে,
তোমাকে চাই আলতায় রাঙ্গাতে।
রংধনুকে চাই আকাশের বুকে ধরে রাখতে,
তোমাকে চাই আজীবন বুকে জড়াতে।
ময়ূরকে চাই পেখম মেলে রাখতে,
তোমাকে চাই সাত জনমের বিনিময়েতে।
''ফিরাও তরী তীরের দিকে''
''ফিরাও তরী তীরের দিকে''
বুকের পাজরে ভালবাসায় কাঁটা হয়ে আছো
অমিয় ব্যাথারা করে হাশফাশ,
একবারও তো বললে না আজো
আমাকে তুমি কতটা ভালবাসো?
টেম্পসের রাতের কালো পানিতে
তারারা মিটমিট করে জ্বলে
কি করে রইলে বলো, এই আমাকে ভুলে?
রাতের কালো আকাশে সলিলোকি হয়ে
তোমারই পথ চেয়ে আকুল হৃদয়ে
বসে ভাবি, কবে, ওগো কবে তুমি আসবে?
গ্রহন করবে এই সামান্য আমিরে।
টরকুয়ারী’র নির্জন রাস্তায় প্রচন্ড বৃষ্টির প্রচন্ড ঝাপটায়
যখন, ঠান্ডা ফোটারা চোখে মুখে এসে পরে
ভাবি, তুমারি চুম্বন সে, যার আশায় আছি বসে
হাজার বছর ধরে, কত নগর কত সভ্যতার গোড়া পত্তন করে।
দিগ বিজয়ী বীর আমি তো নই
তাই ত আমি ধীর হয়ে রই
অথচ তুমি তো জানো
এমনটা আমি কখনই নই,
অধীর হৃদয় নিয়ে বসে থাকি টুরকুয়ারী’র লেনে
তৃষ্ণার্ত চোখ থাকে ২৭ নাম্বার বাড়িটার দিকে,
কারন, সেখানেই যে আমি বাস করি
তোমারই হৃদয় চার্চের গম্ভির কথপোকথনে।
বলি, আমাকে ভুলে, ভাল থেকো,
বুকের পাজরে ভালবাসায় কাঁটা হয়ে আছো
অমিয় ব্যাথারা করে হাশফাশ,
ভুলেও কখন জানতে চাইব না আর
কি করে, বল কি করে
ভুলে রইলে, এই আমাকে ভুলে?
কৃষ্ণ রাতের টেম্পসের বিষন্ন বাতাসও কিছু বলে
কানে কানে এই সামান্য আমিরে,
জানতে চেয়ো না সে কি বলে,
নিঃশব্দ বিষন্ন কথা, শুনতে কি পাবে?
অমিয় ব্যাথারা করে হাশফাশ,
একবারও তো বললে না আজো
আমাকে তুমি কতটা ভালবাসো?
টেম্পসের রাতের কালো পানিতে
তারারা মিটমিট করে জ্বলে
কি করে রইলে বলো, এই আমাকে ভুলে?
রাতের কালো আকাশে সলিলোকি হয়ে
তোমারই পথ চেয়ে আকুল হৃদয়ে
বসে ভাবি, কবে, ওগো কবে তুমি আসবে?
গ্রহন করবে এই সামান্য আমিরে।
টরকুয়ারী’র নির্জন রাস্তায় প্রচন্ড বৃষ্টির প্রচন্ড ঝাপটায়
যখন, ঠান্ডা ফোটারা চোখে মুখে এসে পরে
ভাবি, তুমারি চুম্বন সে, যার আশায় আছি বসে
হাজার বছর ধরে, কত নগর কত সভ্যতার গোড়া পত্তন করে।
দিগ বিজয়ী বীর আমি তো নই
তাই ত আমি ধীর হয়ে রই
অথচ তুমি তো জানো
এমনটা আমি কখনই নই,
অধীর হৃদয় নিয়ে বসে থাকি টুরকুয়ারী’র লেনে
তৃষ্ণার্ত চোখ থাকে ২৭ নাম্বার বাড়িটার দিকে,
কারন, সেখানেই যে আমি বাস করি
তোমারই হৃদয় চার্চের গম্ভির কথপোকথনে।
বলি, আমাকে ভুলে, ভাল থেকো,
বুকের পাজরে ভালবাসায় কাঁটা হয়ে আছো
অমিয় ব্যাথারা করে হাশফাশ,
ভুলেও কখন জানতে চাইব না আর
কি করে, বল কি করে
ভুলে রইলে, এই আমাকে ভুলে?
কৃষ্ণ রাতের টেম্পসের বিষন্ন বাতাসও কিছু বলে
কানে কানে এই সামান্য আমিরে,
জানতে চেয়ো না সে কি বলে,
নিঃশব্দ বিষন্ন কথা, শুনতে কি পাবে?
বৃদ্ধার অনুরোধ
বৃদ্ধার অনুরোধ
"মোক একনা বিষ আনি দিবু,
মুই তোক দোয়া করি দেইম।"
অতশীপর এক বৃদ্ধার একটি অনুরোধ'
মনে পরে গেলো, কান্না এলো।
হতাশ আমার ভোঁতা বোধ,
বেলা বয়ে গেলো' সময় কি হলো?
একটি দিন অতিরিক্ত যাতনা,
বেচে থাকার অনর্থক ভাবনা।
কেন এমন হলো? দিন রাত বুঝিনা!
থমকে যায় প্রতিটি বায়না।
কেন চার দেয়ালে আটকালে আমায়,
আমি যে জংলি পাখি' খোদা তোমায় ডাকি!
কেন বেধেছ মায়ায়।
তা যে মিথ্যে' লোক দেখানো মেকি।
"মোক একনা বিষ আনি দিবু,
মুই তোক দোয়া করি দেইম।"
মুই তোক দোয়া করি দেইম।"
অতশীপর এক বৃদ্ধার একটি অনুরোধ'
মনে পরে গেলো, কান্না এলো।
হতাশ আমার ভোঁতা বোধ,
বেলা বয়ে গেলো' সময় কি হলো?
একটি দিন অতিরিক্ত যাতনা,
বেচে থাকার অনর্থক ভাবনা।
কেন এমন হলো? দিন রাত বুঝিনা!
থমকে যায় প্রতিটি বায়না।
কেন চার দেয়ালে আটকালে আমায়,
আমি যে জংলি পাখি' খোদা তোমায় ডাকি!
কেন বেধেছ মায়ায়।
তা যে মিথ্যে' লোক দেখানো মেকি।
"মোক একনা বিষ আনি দিবু,
মুই তোক দোয়া করি দেইম।"
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)