তোমাকে দেখলেই যেন আমার
কি হয়!
অজস্র বর্ষনে
ভেসে যায় মাতাল তরী_
নেশাতুর দুঃখরাও দেখো
কেমন সভ্য সাজে.
তোমাকে দেখলেই যেন আমার কি হয়
পোড়ে সময় নামের আদিম বীজ
সত্যমিথ্যের গাজন ফেলে
সাজে কালিদাস।
রোজনামচার খাতায় নরম আদর
বোলায় অনাত্নীয় কৃষ্ণচূড়া,
অন্দরের জলসায় নিজেকে বেটে নিয়ে
অসহায় ইস্কাপনে সাহেব,
পুরোনো অভিনয়ের বাঁধ ভেঙ্গে এসো,
নেমে এসো
শঙ্খধ্বনিতে শঙ্খধ্বনিতে
উন্মাদ মৃত্তিকায়;
ভড়ে তোলো
ষোড়শী আঙ্গিনা
ঝরাও দেবী
তুমি ঝরাও আর্শীবাদ
পূজারীর ছায়া দলে রুপান্তরিত করো পুরুষে
প্রেমিক ধমনীর রক্তে রাঙ্গাও আলতা!
তোমাকে দেখলেই আমার যেন
কি হয় ঋনী থাকা আর
হয়না আমার
পূর্নচাঁদের ঘ্রান চোখে মেখে
বারেবার মরি
জন্মানোর সাধ পেয়ে।