[url=http://www.gulfup.com/?AomQ4i][img]http://www.gulfup.com/G.png[/img][/url]

বুধবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১২

ভরা চাঁদ অম্বরে নীলের বাসর আজ


ভরা চাঁদ অম্বরে নীলের বাসর আজ

হাঁটু গেরে বসেছ আজ,
উঠান জুড়ে ভাদরের রোদ। রোদের তীব্রতা কমেছে বেশ
বাঁশঝাড়ের সবুজ ছায়া। ডোবার জলে দিচ্ছে উঁকি
জল ছায়ায় হলুদ নীলের ডোরাকাটা ধরাসাপ। জলের মৃদু ঢেউয়ে বিলি কেটে কেটে সাঁতরায়
লতানো চাল কুমড়ার ডগা উনুনের চালটা ঢেকেছে। চালে চুন পরা চাল কুমড়ার গা
ভাদরের রোদে চক মো কায়। যেন উনুনের চালে নিরালায় সাদা মেঘের খুনসুঁটি

বান ঢাকা ক্ষেতের আইল। শেওলা গায়ে মাখা জলজ উদ্ভিদ
জল মাকড়সা ধানের সবুজ পাতায় বাসা বুনে। সাদা সুতার জ্বালে বসে ডিমে তা দেয়
ভাসমান কচুরিপানার দল। বিস্তার লাভে যেন জলের উপর সুরম্য সবুজ বন
ডাহুক ডাহুকির রমণীয় ঘুরাফেরা। ভরা চাঁদ অম্বরে নীলের বাসর আজ

পুবের মাঠ পেরিয়ে খালের কোণে। খোরাজাল পেতে বসে থাকে জেলে স্রোতের উজানে
মাছরাঙার মত মাছ ধিয়ানে। মাছের ঝাঁকের উল্লাস বুঝে জেলে তুলে জাল
বন্দি জালে খল বলিয়ে উঠে মাছ। জেলের মুখে মুচকি হাসি ফুটে
যেন অমাবস্যায় জোছনা বিভাস,

সোমবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১২

she told me to write my heart



she told me to write my heart,
she want whats in out,
she is the one cant live without,
20 reasons why is that.

she always makes me laugh,
she is the happiness of my life,
she hold me when the times are rough,
she is the reason am still taugh,
she made my days bright,

she is pretty in and out,
she is rare as tanzanite,
she is blassed with the golden heart,
she is a strong woman on earth,
she is everything dying worth,
she is in blood keeping my body warmth,
she is my religion i am going to die with,
she is a lover when she is loved,
she is a saviour when she is believed,
she is what i have ever imagined,
she is a precious gift from God,
she is sweet than a glass of wine,
she is rose like of her own design,
she makes me feel am a lucky man,
thats why she earn my love in return.

অজস্র বর্ষন



তোমাকে দেখলেই যেন আমার
 কি হয়!
 অজস্র বর্ষনে
 ভেসে যায় মাতাল তরী_
 নেশাতুর দুঃখরাও দেখো
 কেমন সভ্য সাজে.
 তোমাকে দেখলেই যেন আমার কি হয়
 পোড়ে সময় নামের আদিম বীজ
 সত্যমিথ্যের গাজন ফেলে
 সাজে কালিদাস।
 রোজনামচার খাতায় নরম আদর
বোলায় অনাত্নীয় কৃষ্ণচূড়া,
 অন্দরের জলসায় নিজেকে বেটে নিয়ে
অসহায় ইস্কাপনে সাহেব,
 পুরোনো অভিনয়ের বাঁধ ভেঙ্গে এসো,
 নেমে এসো
 শঙ্খধ্বনিতে শঙ্খধ্বনিতে
 উন্মাদ মৃত্তিকায়;
 ভড়ে তোলো
 ষোড়শী আঙ্গিনা
 ঝরাও দেবী
 তুমি ঝরাও আর্শীবাদ
 পূজারীর ছায়া দলে রুপান্তরিত করো পুরুষে
 প্রেমিক ধমনীর রক্তে রাঙ্গাও আলতা!
 তোমাকে দেখলেই আমার যেন
কি হয় ঋনী থাকা আর
 হয়না আমার
 পূর্নচাঁদের ঘ্রান চোখে মেখে
 বারেবার মরি
 জন্মানোর সাধ পেয়ে।

এই তো সেদিনও


এই তো সেদিনও

এই তো সেদিনও
শুধু পদধ্বনি শুনবার অপেক্ষা
প্রতিটা প্রহর,ক্ষণে ক্ষণে যেন জন্ম হয় আচমকা এক বিহ্বলতা।
সেদিনটা আজও এক বিস্ময়
অজানার পেলবতায় মোড়ানো
জেগে উঠে স্মৃতি,অসম চাওয়ার এক অসুর মগ্নতা।

যে মগ্নতায় ডুবে,পানকৌড়ি। বেলা শেষে নিথর মগ্নতায়,সাঁঝ।
আঁধার মগ্নতায়,নিঃসঙ্গ রাত। শিউলী তলার মগ্নতায়,ঝরে শিউলি।
পথের মগ্নতায়,পথের চিহ্ন।

আর আমার সিঁথানে জেগে থাকে,
আমার মগ্নতা। কৌনিক দূরত্বে অভিমান
বসে ছিল নোট প‌্যাড হাতে,শৈলী স্কেচ আঁকে বৃষ্টির মুখ চেয়ে।
পরেছিল যাতনা খানিক
পথের অম্বরে আঁধার রাতে
শিউলী ছুঁয়েছিল গা তার,এলোমেলো বাউল বাতাস।

নীল পাথর। কাঞ্চনজঙ্ঘার রুপ দর্শন, মুছে যাওয়া ক্ষতে মালিশ প্রবল।
না পাওয়া, চাওয়ার ব্যর্থতায় ঢেকে থাক। সর্বনাশই আত্মহনের মত্ততায়।
তবু কেন,জলছবি ভাসে জলে;বৃষ্টির বাতায়ন খোলা আজও।

প্রেয়সীর মুখ দেখিয়াছি


প্রেয়সীর মুখ দেখিয়াছি

 
প্রেয়সীর মুখ দেখিয়াছি
আজিম হোসেন আকাশ
কাব্যগ্রন্থ-কষ্টের আকাশ


প্রেয়সীর লাজুক মুখ আমি দেখিয়াছি
তাই বাংলার রূপ আর খুঁজিতে চাই না,
তার হরিণী চোখের স্বচ্ছ আয়নায়
বাংলার রূপ বিদ্যমান;
তার বাঁকা ঠোঁটের উজ্জ্বল হাসিতে
জোছনার মায়াবী চাঁদ খেলা করে,
তার মেঘবরণ কেশ জুড়ে
দক্ষিণা বাতাস দোল খেয়ে যায়;
তার কোমল হাতের উষ্ণ পরশে
পৃথিবীর সব সুখ লুকিয়ে আছে।
 

প্রেয়সীর তুলনা প্রেয়সী নিজেই
সে তুলনার অধীন,
আর আমার হৃদয়ের স্পন্দন
আমার প্রতিটি রক্ত কনিকায়-
তাই প্রেয়সীর বসবাস।