[url=http://www.gulfup.com/?AomQ4i][img]http://www.gulfup.com/G.png[/img][/url]

বুধবার, ২১ নভেম্বর, ২০১২

শেষ বিকেলে সন্ধ্যার হাওয়া


শেষ বিকেলে সন্ধ্যার হাওয়া


শেষ বিকেলের আলো-ছায়া
কি এক মায়ার আবেশে
লেগেছিল পথে পান্তরে
যেন শেষ বিকেলের গোধূলীর রঙ
ঝরে-ঝরে পড়ছিল তোর মসৃন ত্বকে
তোর ঠোঁটের আলতো স্পর্শে
নীল মায়াবী দিগন্ত শিহরনে মেতেছিল।

জোয়ারে জোয়ারে ভরে উঠেছিল নদীর কিনার
তোর নগ্ন নাভির মগ্নতায়
কবিতা এসে লুটোপুটি খেয়েছিল অনন্তকাল
কবিতা এসে বলেছিলঃ কবিতা মানেই উষ্ণ চুম্বন
প্রেমিকার ঠোঁটে বুকে সারা শরীর সমর্পন সবখানে

তারপর কি এক মায়ার প্রসন্নতায়
ইলশে গুড়ি বৃষ্টি ঝরেছিল
শেষ বিকেলের দরোজা খুলে
তুই দাঁড়ালি আস্তে করে
মিহি কন্ঠে বলেছিলিঃ দাঁড় বাইবা মাঝি?
নদীতে আজ উথাল পাথাল হাওয়ার উম্মাদনা
মাঝি তুই গাইতে পারিস গান টান-টান ঐ নদীর মত সুর?
মাঝি রে তুই একলা যেতে রাজি!
পূর্ণিমা জল ভাসবো তুমি-আমি.... বিকেলের আলো-ছায়া
কি এক মায়ার আবেশে
লেগেছিল পথে পান্তরে
যেন শেষ বিকেলের গোধূলীর রঙ
ঝরে-ঝরে পড়ছিল তোর মসৃন ত্বকে
তোর ঠোঁটের আলতো স্পর্শে
নীল মায়াবী দিগন্ত শিহরনে মেতেছিল।

জোয়ারে জোয়ারে ভরে উঠেছিল নদীর কিনার
তোর নগ্ন নাভির মগ্নতায়
কবিতা এসে লুটোপুটি খেয়েছিল অনন্তকাল
কবিতা এসে বলেছিলঃ কবিতা মানেই উষ্ণ চুম্বন
প্রেমিকার ঠোঁটে বুকে সারা শরীর সমর্পন সবখানে

তারপর কি এক মায়ার প্রসন্নতায়
ইলশে গুড়ি বৃষ্টি ঝরেছিল
শেষ বিকেলের দরোজা খুলে
তুই দাঁড়ালি আস্তে করে
মিহি কন্ঠে বলেছিলিঃ দাঁড় বাইবা মাঝি?
নদীতে আজ উথাল পাথাল হাওয়ার উম্মাদনা
মাঝি তুই গাইতে পারিস গান টান-টান ঐ নদীর মত সুর?
মাঝি রে তুই একলা যেতে রাজি!
পূর্ণিমা জল ভাসবো তুমি-আমি....

যেন এক দিন.........




একদিন

 তুমি কাঁদবে আমার

 জন্য ।

 যেমন

 করে আমি কাঁদি তোমারজন্য ।

 

একদিন

 তুমি আমাকে অনেক

 অনেক মিস করবে।

 যেমনটি আমি এখন

 করি ।

 

একদিন তোমার

 আমাকে অনেক দরকার

 হবে।

 যেমনটি তোমাকে আমার

 দরকার হয় ।

 

একদিন তুমি আমায়

 অনেক অনেক

 ভালবাসবে ।

 কিন্তু সেদিন

 হয়তো আমি

 ...........!!!!

মুখোশের গহীনে মেয়েটি............





তোমরা সবাই মেয়েটিকে চেনো

 জানো তার সকাল , দুপুর আর বিকেল

 সেখানে সে সদা হাস্যময়ী

 কখনও মেয়ে , কখনও বোন

 কখনও বা কারো আদুরে ভালোবাসা

 

তোমরা কেবল তার সন্ধ্যে থেকে ভোর অব্দি জানো না

 সে তখন মুখোশের গহীনে

 সাদা , কালো বা আগুন রঙের মুখোশ

 তাকে তখন কেউ জানে না

 সে নিজেও বন্দী কোন এক মুখোশে

 হয়তো তা অনিচ্ছের জলরঙে আঁকা


 
থাক না ওসব অহেতুক জানাজানি

 বরং মেয়েটির হাসি দেখি , খুশি দেখি

 মুখোশের আড়ালের মেয়েটি ততক্ষণ জিরিয়ে নিক খানিকটা ।

সব কিছুই কী নষ্টদের অধিকারে যাবে!



সব কিছুই কী নষ্টদের অধিকারে যাবে!




 মানুষ আজ বিলুপ্ত প্রায়.......

 আদিম যুগে ফিরে যাচ্ছি আমরা।

 মনের ইবলিস কে যদি হত্যা করতে পারতাম।

 

 যদি কোন শিশুর লাশ ঝুলে না থাকতো বন্দুকের নালায়

 নারী যদি নিগৃহীত না হতো ফেরাউনের হাতে

 পুরুষ যদি পিতার মতো পবিত্র থাকতো নারীর মনে

 যদি পুড়িয়ে ফেলা যেতো পৃথিবীর তাবৎ বারুদ।

 বর্ণ বৈষম্যর নিদারুণ ধাক্কা যদি না খেতো আমার সে -বোন

 আমার ভাইটি যদি নেশা খেয়ে পড়ে না থাকতো গলি-মোড়ে।

 প্রিয় মানুষটি যদি আমার বুকে মাথা রেখে স্বপ্ন দেখতো; বিশ্বস্ততায়

তাহলে গর্ব করে বলতে পারতাম, মানুষ শ্রেষ্ঠ জীব।

 অথচ, মানবজাতি আজ বিলুপ্ত প্রায়।

ঘরের বাহির...........



 
এই মুহুর্তে ট্রেনে আছি,

 চট্টগ্রাম ফিরছি।

 আমি আর আমার চার বছরের দোস্ত ছাড়া

 সবাই মোটামোটি ঝিমোচ্ছে,

 চকলেট দিয়ে দোস্তির শুরুর পর

 

 আমার চারবছরের দোস্ত ইতিমধ্যে

 বেশ কবার তার চিপস্ আর চকলেট প্যাকেটে আমাকেও ভাগ দিতে চেয়েছে,

 এখন দোস্তের কাছে গল্প শুনছি

 দুই চাঁদের গল্প

 একটা তাদের বাসার আকাশে থাকে

 আরেকটা

 দোস্তের সাথে সাথে তার বড়ফুপির বাসা থেকে মুনিয়া আন্টির বাসা পর্যন্ত

 সবজায়গায় ঘুরে বেড়ায়!

 কপালের লাল টিপ অধিকার করে

 ঠোঁট উল্টে উল্টে গল্প বলে যাচ্ছে

 বলে যাচ্ছে.....

 দোস্তের নাম জানিনা

 তবে কেন জানি রবিঠাকুরের কাবুলিওয়ালার

 মিনি চরিত্রের কথা খুব মনে পড়ছে...

তীর্থ কাক

 
তীর্থ কাক
 
আলোর বিপরীত কোনায় ফুটেছিল আঁধার
 পরিমাপক ছিলনা রাখালের হাত, টলেছিল
 একটু মোহে গড়ে নিয়েছে, গোটা অমাবস্যা
 
 চিকন টুকরো সৌখিন জানালায় মুখ খুলি
 ভেসে এসেছে মরুর বালুময় চুম্বনের আদর।
 অন্ধকার রেখাটা ক্রমেই ঘিরে ধরছে চাটাই
 যেখানে শুয়ে আছে মৃতু'র টোল গালে হাসি
 কিছুক্ষণ মিলিয়ে মিশিয়ে অধীর বেতার সন্তান
 কানের আশে পাশে ফিস করে বলে-
 দেখেছো? আঁধার কেটে দিয়েছি তোমায় মন।