অথচ মানুষ শোনে না
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১:১৬
কোনোদিনও একফোটা হাসি জমেনি তার ঠোঁটে
মৃত্যুন্নেষি শীতের প্রকোঁপে
একটা একটা করে খসে পরে উদাম পাঁজরগুলো,
রক্তাক্ত প্রজ্জ্বোলিত বক্ষে জেগে ওঠে ক্ষোভ।
দু’দন্ড পরিত্যাক্ত বস্ত্রের জন্য দু’টি হাত যেন কাঙ্ক্ষিত চিরকাল
কখনও বা মুখ নিচু, অভিমানী
কখনও বা দুর্নিবার অভিশাপের লীলা,
রক্তের সুর্যপানে কেটে যায় মুহুর্ত কয়েক।
ক্ষুধা কিংবা পিপাসায় আতঙ্কিত জীবনের শেষ আধটা ঘন্টা।
চিৎকার করে সে বারংবার
বলে শুধু বাঁচবার চাই।
মৃত্তিকাও শোনে তার কথা,
অথচ মানুষ শোনে না।
পাহাড়ের ঢাঁল বেয়ে বয়ে যায় অশ্রু,
মানুষ কাঁদেনা।
আমি বাঁচতে চাই মানুষের ভীঁড়ে,
আমি দেখতে চাই জোয়ারের উত্থান
পথভাঙা সমুদ্রতীরে।
মৃত্তিকাও শোনে তার কথা,
অথচ মানুষ শোনে না।
মৃত্যুন্নেষি শীতের প্রকোঁপে
একটা একটা করে খসে পরে উদাম পাঁজরগুলো,
রক্তাক্ত প্রজ্জ্বোলিত বক্ষে জেগে ওঠে ক্ষোভ।
দু’দন্ড পরিত্যাক্ত বস্ত্রের জন্য দু’টি হাত যেন কাঙ্ক্ষিত চিরকাল
কখনও বা মুখ নিচু, অভিমানী
কখনও বা দুর্নিবার অভিশাপের লীলা,
রক্তের সুর্যপানে কেটে যায় মুহুর্ত কয়েক।
ক্ষুধা কিংবা পিপাসায় আতঙ্কিত জীবনের শেষ আধটা ঘন্টা।
চিৎকার করে সে বারংবার
বলে শুধু বাঁচবার চাই।
মৃত্তিকাও শোনে তার কথা,
অথচ মানুষ শোনে না।
পাহাড়ের ঢাঁল বেয়ে বয়ে যায় অশ্রু,
মানুষ কাঁদেনা।
আমি বাঁচতে চাই মানুষের ভীঁড়ে,
আমি দেখতে চাই জোয়ারের উত্থান
পথভাঙা সমুদ্রতীরে।
মৃত্তিকাও শোনে তার কথা,
অথচ মানুষ শোনে না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন