উত্তরে - খণ্ড কাহন ৩
নিজের তৈরী বৃত্ত থেকে কোন দিনই বাইরে যেতে পারিনি, তাই কোন দিন মৃগয়ায় যাইনি, আমি জানি শিকার করা মানুষ গুলো একটু আখাঙ্খা লোভী হয় তেমন ইচ্ছে কোন দিনই ছিলো না। আমার নীরাজনে শান্তি নয় ধ্বংসই কাম্য ছিলো, তাই নিসর্গ নয় মৃত্তীকার বুকে পদ চিহ্ন আকতেঁ চেয়েছিলাম তাতে যদি কোন দেবতা তুমুল অট্টহাসিতে ফেটে পরে বুঝবো তাদের নিবিষ্ট ধ্যান ভঙ্গ করাতে পেরেছি আমার নিবিড় ইচ্ছের জয় দিয়ে। আজ তুমি যাকে স্বেচ্ছামৃত্যু বিলসী মানুষ ভাবো সেই মানুষটি স্বপ্নের ব্যথিত গাছে লন্ঠন ঝুলিয়ে কোন অলীক জ্যোৎস্না আবাদ নয়, খুঁজে বেরিয়েছে গাঢ় অন্ধোকারে, ভোকাট্টা হওয়া জীবনের নীল ঘুড়ি, আর পায়নি বলেই আজ তোমার অভিশাপ পাবার পথ খোলা থাকলো।
সময় নিরন্তন কূটস্থ ধারনা মানুষ ভেদে কুহেলির জন্ম দেয় তাই, অমৃত বা মৃত জৈমিনির কাছে গিয়ে খুজেঁ নিও। আমি জানি আমার অহংকার নক্ষত্রের আগুন, রোদের পত্তন নয় তাই তো কবরের গভীরে খুঁজি সুখ।
সব আত্ম সমর্পণে আত্মার শান্তি মেলে না, যুদ্ধো জয়ের পরও কোন কোন সৈনিক চোখের জল ফেলে বিধাতার পা এ নিজের মৃত্যুর জন্য। তেমন কোন জোহার আমার চোখে ধরা পরেনি যাতে করে আমার কোন জীবন নিধান সমর্পণের পায়ে লুটিয়ে পরতে পারে। এই বয়সে এসে পুরু চশমার কাঁচ যতটা প্রয়োজন আছে ততটা ছিলোনা সেদিন। আমার ধারনাটা জীবনের ভিন্ন পথে সব সময়ই থাকে, তাই আমার মনে হয় যে দরজা কেউ ভালোবাসার জন্য একবার খোলে সেই দরজা কোন দিন তার জন্য বন্ধ হতে পারে না, হয়তো ভালোবাসার লোকটি বদলে যেতে পারে কিন্তু সেই সময়ের ভালোবাসাটা তো ভুল ছিলো না যা বদলে যাবে। তাই আজো পুরোনো দিনের কোন সময় স্মরন করে একটি পরিশুদ্ধ আকাঙ্ক্ষার কবিতা পেতে চাই, যা শুধু ঝাঁপি বন্ধী ছড়ানো ছিটানো তোমার আঙ্গীনায়।
আমি বুঝতে পারিনি
জীবনের খেলা ঘরে সময় বিন্যাস
ফিরে আসে ঢেউয়ে ঢেউয়ে
অসময়ের ঘরে সময়ের উই পোকা
কাটে শরীর মন, ঘর দুয়ার,
বালিশ তোষক আর স্মৃতির খাতা।
তবুতো বয়স ভেদে সবাই কেনে
মাটির পুতুল কিংবা ক্ষয়িষ্ণু জীবন।
আমার জন্য দর দাম হয়েছিলো ঠিকই
তুব সঠিক দাম পায়নি বলে
বেচেনি বিধাতা।
খুব বাঁচা বেঁচে গেছি ঝাঁপিতেই থেকে
দেখেছি মেলার মাঠে কত শত লোক
আর তাদের ভিন্ন ভিন্ন জীবন ধারা
তাদের হাতের ছোঁযায় কিছুটা রং হয়তো হারিয়েছি
তবু বুঝেছি লোক ভিন্ন হাতের উষ্ণতা কিংবা
দেখেছি অসম মানুষের অপ্রাপ্তির গ্লানি
নিজের তৈরী বৃত্ত থেকে কোন দিনই বাইরে যেতে পারিনি, তাই কোন দিন মৃগয়ায় যাইনি, আমি জানি শিকার করা মানুষ গুলো একটু আখাঙ্খা লোভী হয় তেমন ইচ্ছে কোন দিনই ছিলো না। আমার নীরাজনে শান্তি নয় ধ্বংসই কাম্য ছিলো, তাই নিসর্গ নয় মৃত্তীকার বুকে পদ চিহ্ন আকতেঁ চেয়েছিলাম তাতে যদি কোন দেবতা তুমুল অট্টহাসিতে ফেটে পরে বুঝবো তাদের নিবিষ্ট ধ্যান ভঙ্গ করাতে পেরেছি আমার নিবিড় ইচ্ছের জয় দিয়ে। আজ তুমি যাকে স্বেচ্ছামৃত্যু বিলসী মানুষ ভাবো সেই মানুষটি স্বপ্নের ব্যথিত গাছে লন্ঠন ঝুলিয়ে কোন অলীক জ্যোৎস্না আবাদ নয়, খুঁজে বেরিয়েছে গাঢ় অন্ধোকারে, ভোকাট্টা হওয়া জীবনের নীল ঘুড়ি, আর পায়নি বলেই আজ তোমার অভিশাপ পাবার পথ খোলা থাকলো।
সময় নিরন্তন কূটস্থ ধারনা মানুষ ভেদে কুহেলির জন্ম দেয় তাই, অমৃত বা মৃত জৈমিনির কাছে গিয়ে খুজেঁ নিও। আমি জানি আমার অহংকার নক্ষত্রের আগুন, রোদের পত্তন নয় তাই তো কবরের গভীরে খুঁজি সুখ।
সব আত্ম সমর্পণে আত্মার শান্তি মেলে না, যুদ্ধো জয়ের পরও কোন কোন সৈনিক চোখের জল ফেলে বিধাতার পা এ নিজের মৃত্যুর জন্য। তেমন কোন জোহার আমার চোখে ধরা পরেনি যাতে করে আমার কোন জীবন নিধান সমর্পণের পায়ে লুটিয়ে পরতে পারে। এই বয়সে এসে পুরু চশমার কাঁচ যতটা প্রয়োজন আছে ততটা ছিলোনা সেদিন। আমার ধারনাটা জীবনের ভিন্ন পথে সব সময়ই থাকে, তাই আমার মনে হয় যে দরজা কেউ ভালোবাসার জন্য একবার খোলে সেই দরজা কোন দিন তার জন্য বন্ধ হতে পারে না, হয়তো ভালোবাসার লোকটি বদলে যেতে পারে কিন্তু সেই সময়ের ভালোবাসাটা তো ভুল ছিলো না যা বদলে যাবে। তাই আজো পুরোনো দিনের কোন সময় স্মরন করে একটি পরিশুদ্ধ আকাঙ্ক্ষার কবিতা পেতে চাই, যা শুধু ঝাঁপি বন্ধী ছড়ানো ছিটানো তোমার আঙ্গীনায়।
আমি বুঝতে পারিনি
জীবনের খেলা ঘরে সময় বিন্যাস
ফিরে আসে ঢেউয়ে ঢেউয়ে
অসময়ের ঘরে সময়ের উই পোকা
কাটে শরীর মন, ঘর দুয়ার,
বালিশ তোষক আর স্মৃতির খাতা।
তবুতো বয়স ভেদে সবাই কেনে
মাটির পুতুল কিংবা ক্ষয়িষ্ণু জীবন।
আমার জন্য দর দাম হয়েছিলো ঠিকই
তুব সঠিক দাম পায়নি বলে
বেচেনি বিধাতা।
খুব বাঁচা বেঁচে গেছি ঝাঁপিতেই থেকে
দেখেছি মেলার মাঠে কত শত লোক
আর তাদের ভিন্ন ভিন্ন জীবন ধারা
তাদের হাতের ছোঁযায় কিছুটা রং হয়তো হারিয়েছি
তবু বুঝেছি লোক ভিন্ন হাতের উষ্ণতা কিংবা
দেখেছি অসম মানুষের অপ্রাপ্তির গ্লানি
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন