একরত্তি চিঠি
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬। রাত ৯:৩৫
জানো, আমার মাঝে মাঝে খুব চিঠি পেতে ইচ্ছে হয়!যে চিঠি পাবার পর---অনেকক্ষন হাতে নিয়ে একমনে বসে থাকা হবে!
তারপর খুব যত্নে ব্যাগের ভেতর রেখে দেবো।সারাদিন ক্লাস আর টং-এর চায়ের কাপে আড্ডার ঝড় তোলার সময়ও মাঝে মাঝে ছুঁয়ে দেবো – সেই চিঠি!!!
একটা ঘরে ফেরার তাড়াও থাকবে…কখন পড়বো সেই চিঠি!!!!
আহহহহহহ…অপেক্ষা এত আকাংক্ষার-ও বুঝি হয়!!!!
কি থাকতে পারে সেই একরত্তি চিঠিতে???
মেঘ করলো,যা দেখে ঠিক চোখের কাজলের কথা মনে পড়ে যায় -'
কিংবা'কখন এক টুকরো
‘ছোট্ট এক ঢেউ কিভাবে কাগজের নৌকোটা ডুবিয়ে দিলো’…
‘আরে…সেদিন বৃষ্টিতে কি হলো সেতো বলাই হয়নি…পাড়ার ছেলেরা সেদিন ঝুম বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে ফুটবল খেলতে গিয়ে নিজেরাই পা পিছলে গোলপোস্টে ঢুকে বসে আছে…হাহ হা হা হা!!!!
নাহয় লিখলে দু’লাইনের একটা কবিতা---হোকনা সেটা অন্যকারো-কিন্তু তোমার মনে কথা ঠিক ঠিক বলে ফেললোঃ
‘পাহাড় ভালো বেসেছিলো মেঘকে’
বিশ্বাস করো মেঘটাও পাহাড়কে প্রচন্ড ভালোবাসে…
আমার ছুঁইয়ে দেখা চিঠি…না জানি কি আছে লেখা ওতে!!!
মেঘ করলো,যা দেখে ঠিক চোখের কাজলের কথা মনে পড়ে যায় -'
কিংবা'কখন এক টুকরো
‘ছোট্ট এক ঢেউ কিভাবে কাগজের নৌকোটা ডুবিয়ে দিলো’…
‘আরে…সেদিন বৃষ্টিতে কি হলো সেতো বলাই হয়নি…পাড়ার ছেলেরা সেদিন ঝুম বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে ফুটবল খেলতে গিয়ে নিজেরাই পা পিছলে গোলপোস্টে ঢুকে বসে আছে…হাহ হা হা হা!!!!
নাহয় লিখলে দু’লাইনের একটা কবিতা---হোকনা সেটা অন্যকারো-কিন্তু তোমার মনে কথা ঠিক ঠিক বলে ফেললোঃ
‘পাহাড় ভালো বেসেছিলো মেঘকে’
বিশ্বাস করো মেঘটাও পাহাড়কে প্রচন্ড ভালোবাসে…
আমার ছুঁইয়ে দেখা চিঠি…না জানি কি আছে লেখা ওতে!!!
উত্তর:-
***
তুমি ফোন করোনা
চিঠি লিখ।
কারন কাগজে তোমার গন্ধ পাই।
একরত্তি লেখাটা ভালো লাগলো।
*****
একটা চিঠি পাঠালাম, দূর আকাশের ঠিকানায়...
ডাকপিওন মেঘে মেঘে-চিঠি পৌঁছে যে যায়।"
আমার কিছু চিঠি লিখার বাকি।
কিছু শব্দেরা তাই ছন্নছাড়া।
কত্তদিন চিঠি লিখিনা! কাগজের উপর মুখ গুঁজে একমনে লিখে যাওয়া...ও কি! জল কিসের? চোখের সমুদ্র উলটে পড়া জলে কিছু শব্দ লেপ্টে যায়। সেই জলে স্নান করে চিঠি আরো শুদ্ধ হয়।
চিঠিরা ভিজতে জানে...ভেজাতে জানে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন