মাধবীলতার পতিতা জীবন
অক্টোবর ১৯, ২০১০
মাধবী লতার এখন ব্যস্ত সময়,
সস্তা মেকাপ আর আটোঁ পোশাকে রুপান্তরের পালা।
সন্ধ্যাক্ষনটা যে কেনো এতো ছোট হয়…
ঈশ্বরের প্রতি মাধবীর বিড়বিড়ে অসন্তোষ।
সূর্যাস্ত মুহুর্তের আজান বা উলুঁ ধ্বনি,
কোনোটাই তার মাঝে আবেদন আনতে পারেনা।
একটু পরই পথে নামবে মাধবী লতা।
আরো অনেকেই নামবে,নামে বা বেনামে।
আপাত ভদ্র নগরীর একটি অভিজাত কোন,
তখন থেকে সারারাত তার আভিজাত্য হারাতে থাকবে।
ঈশ্বর সৃষ্ট আদিম জৈব তাড়না,
তাঁরই বিরুদ্ধ পাপের ভাগাড় পূর্ণ করবে।
মাধবী লতারা শুধূ পাথেয় হবে তাতে।
প্রশাসক,প্রকাশক আর প্রশিক্ষক থেকে শুরু করে,
ছাত্র হুজুর বা নেহায়েত দিন মজুর,
কেউ বাদ যাবেনা এই রিপু নাস্তি যাত্রা হতে।
পাপের অভিযাত্রায় ধর্ম-বর্ণের অভূত সাম্য,
আগামীর মহাত্মাদের পাপী হতে উৎসাহ জোগাবে।
মাধবী লতার অকাল পতিত যৌবন কিংবা,
সস্তা সাজে সিনড্রেলা হবার ব্যর্থ প্রয়াস,
কোনোটাই লোলুপ দৃষ্টিগুলোকে কাছে টানার যোগ্য নয়।
তবু তারা আসে,তাদের আসতেই হয়।
ঘরে সুন্দরী বউ রেখে,
মাধবী লতার বয়সী কন্যা বোন বা,
কেউ কেউ নাতনীর সাথে দু’দন্ড কথা বলে আসে।
শুরু হয় দর কষাকষি।
মাছ বাজারের মতই ভীড় জমতে শুরু করে।
শুধূ থাকে না হল্লা আর মাছির ভন ভন।
অঙ্গ সৌষ্ঠব,কন্ঠের তারল্য ও-
দালালের ধূর্ততা আর অপ্রাসঙ্গিক তাড়ায়,
অপাত্রে উত্তাপ দমনে পাগল হয়ে উঠে পঙ্গপালের দল।
মাধবী লতারা যেনো এক একটি অগ্নি গোলক।
নির্বিকার চিত্তে মোহিত কীট গুলোকে পুড়িয়ে মারে।
নৃত্য ক্লান্ত নর্তকের অবসাদ শুরু হবার আগেই,
নর্তকী তার প্রসাদ আদায় করে নেয়।
খুলে ফেলা মুখোশটা ঠিক ঠাক করে নিয়ে,
ঠিকানা মুখী হয় বানচোঁত বীর্যহারার দল।
মাধবী লতারা শুধূ দু’ দন্ড জিরিয়ে নেয়।
এক খন্ড নেকড়া আর দু’ মিনিট সময়,
সদ্য সিক্ত স্মৃতি মুছে ফেলতে তার এই যথেষ্ট।
কারন,তাকে আরো খদ্দের ধরতে হবে।
রাত পোহাবার আগেই আগামীকালের স্বপ্ন বাচাঁতে হবে।
রুটি রুজি আর মাথা গোজার ঠাঁইয়ের জন্য,
আরো বেশ ক’বার পতিত হবে তার দেহের ভারটুকু।
বহুগামীদের গমনে গমনে ক্রমে,
আগামীকাল নিশ্চিত হবে মাধবী লতার।
অক্টোবর ১৯, ২০১০
মাধবী লতার এখন ব্যস্ত সময়,
সস্তা মেকাপ আর আটোঁ পোশাকে রুপান্তরের পালা।
সন্ধ্যাক্ষনটা যে কেনো এতো ছোট হয়…
ঈশ্বরের প্রতি মাধবীর বিড়বিড়ে অসন্তোষ।
সূর্যাস্ত মুহুর্তের আজান বা উলুঁ ধ্বনি,
কোনোটাই তার মাঝে আবেদন আনতে পারেনা।
একটু পরই পথে নামবে মাধবী লতা।
আরো অনেকেই নামবে,নামে বা বেনামে।
আপাত ভদ্র নগরীর একটি অভিজাত কোন,
তখন থেকে সারারাত তার আভিজাত্য হারাতে থাকবে।
ঈশ্বর সৃষ্ট আদিম জৈব তাড়না,
তাঁরই বিরুদ্ধ পাপের ভাগাড় পূর্ণ করবে।
মাধবী লতারা শুধূ পাথেয় হবে তাতে।
প্রশাসক,প্রকাশক আর প্রশিক্ষক থেকে শুরু করে,
ছাত্র হুজুর বা নেহায়েত দিন মজুর,
কেউ বাদ যাবেনা এই রিপু নাস্তি যাত্রা হতে।
পাপের অভিযাত্রায় ধর্ম-বর্ণের অভূত সাম্য,
আগামীর মহাত্মাদের পাপী হতে উৎসাহ জোগাবে।
মাধবী লতার অকাল পতিত যৌবন কিংবা,
সস্তা সাজে সিনড্রেলা হবার ব্যর্থ প্রয়াস,
কোনোটাই লোলুপ দৃষ্টিগুলোকে কাছে টানার যোগ্য নয়।
তবু তারা আসে,তাদের আসতেই হয়।
ঘরে সুন্দরী বউ রেখে,
মাধবী লতার বয়সী কন্যা বোন বা,
কেউ কেউ নাতনীর সাথে দু’দন্ড কথা বলে আসে।
শুরু হয় দর কষাকষি।
মাছ বাজারের মতই ভীড় জমতে শুরু করে।
শুধূ থাকে না হল্লা আর মাছির ভন ভন।
অঙ্গ সৌষ্ঠব,কন্ঠের তারল্য ও-
দালালের ধূর্ততা আর অপ্রাসঙ্গিক তাড়ায়,
অপাত্রে উত্তাপ দমনে পাগল হয়ে উঠে পঙ্গপালের দল।
মাধবী লতারা যেনো এক একটি অগ্নি গোলক।
নির্বিকার চিত্তে মোহিত কীট গুলোকে পুড়িয়ে মারে।
নৃত্য ক্লান্ত নর্তকের অবসাদ শুরু হবার আগেই,
নর্তকী তার প্রসাদ আদায় করে নেয়।
খুলে ফেলা মুখোশটা ঠিক ঠাক করে নিয়ে,
ঠিকানা মুখী হয় বানচোঁত বীর্যহারার দল।
মাধবী লতারা শুধূ দু’ দন্ড জিরিয়ে নেয়।
এক খন্ড নেকড়া আর দু’ মিনিট সময়,
সদ্য সিক্ত স্মৃতি মুছে ফেলতে তার এই যথেষ্ট।
কারন,তাকে আরো খদ্দের ধরতে হবে।
রাত পোহাবার আগেই আগামীকালের স্বপ্ন বাচাঁতে হবে।
রুটি রুজি আর মাথা গোজার ঠাঁইয়ের জন্য,
আরো বেশ ক’বার পতিত হবে তার দেহের ভারটুকু।
বহুগামীদের গমনে গমনে ক্রমে,
আগামীকাল নিশ্চিত হবে মাধবী লতার।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন