এই বার রিমঝিম,শ্রাবণ ধারা
জুলাই ১৯, ২০১২ |
এই বার রিমঝিম,শ্রাবণ ধারা
শ্রাবণ সকাল। মেঘের পাঁজা আকাশ জুড়ে, আকাশের কিছু অংশজুড়ে ধূসর মেঘের গায়ে ভাসছে জল। আবার কিছু অংশ ঘন কালো মেঘ।একটু দূরে,নীলের গা ছুঁয়ে দাঁড়িয়ে আছে।আর আমি দাঁড়িয়ে, ঘরটার দক্ষিণমুখী খিড়কিটার সম্মুখে।দুপাশে আবাসিক ভবন পেরিয়ে, গলিপথের যতটুকু আলো দক্ষিণে বেড় হয়।এতটুকুতেই প্রতীয়মান।ঝুপ ঝাঁপ বৃষ্টি নামবে,ততক্ষণ মিহি দানার জল কণা রাস্তার একপাত ভিজিয়েছে।তাতেও ধুলো গুলো বেশ মরা মরা নেতিয়ে যায়নি ধুয়ে।অফিসের তারা, সময়ের আস্ফালন।ছাতার প্রয়োজন অনুভূত হয় মাঝ রাস্তায় এসে।মাথা বাঁচাতে ঠাঁই নিলাম, একজনের ছাতার তলে আধা ভিজে হাঁটছি।
এই বার রিমঝিম,শ্রাবণ ধারা। একটু ইলশে গুঁড়ি বৃষ্টি, ছড়াটির কথা মনে পড়ল।যেন কৃষক তার ক্ষেতে শ্রাবণের ছুঁপ ছুঁপ জলে, হাঁটু গেঁড়ে সবুজ ধানক্ষেতে নিড়ানিতে মত্ত।দূর থেকে ভেসে আসে, বেহুলা লখিন্দরের ভেলা ভাসান গীত।শ্রাবণ জলের বিরহী গীত ভারি বর্ষণের মিলন ধারায় মিশে।মেঠোপথ ডুবেছে বানে। সবুজ ঘাস আগাছা জল ডুবা গায় ধরেছে শেওলা।
ক্ষেতের ধান বাড়ন্ত জলের সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে।
অফিস দরজায় প্রবেশ পথে, আধো ভেজা গা’ ছেদ পরলো ভাবনার।
স্মৃতির বিষণ্নতা গায়ে মেখে, যাচ্ছে গড়িয়ে শ্রাবণ বেলা।
রিমঝিম রিমঝিম নামের বৃষ্টির টোপর, নগর পরেছে মাথায়।
তাইতো তার গা ভিজেছে, ছিটে ফোটা রয় পরে।
1419@4 শ্রাবণ, বর্ষাকাল
শ্রাবণ সকাল। মেঘের পাঁজা আকাশ জুড়ে, আকাশের কিছু অংশজুড়ে ধূসর মেঘের গায়ে ভাসছে জল। আবার কিছু অংশ ঘন কালো মেঘ।একটু দূরে,নীলের গা ছুঁয়ে দাঁড়িয়ে আছে।আর আমি দাঁড়িয়ে, ঘরটার দক্ষিণমুখী খিড়কিটার সম্মুখে।দুপাশে আবাসিক ভবন পেরিয়ে, গলিপথের যতটুকু আলো দক্ষিণে বেড় হয়।এতটুকুতেই প্রতীয়মান।ঝুপ ঝাঁপ বৃষ্টি নামবে,ততক্ষণ মিহি দানার জল কণা রাস্তার একপাত ভিজিয়েছে।তাতেও ধুলো গুলো বেশ মরা মরা নেতিয়ে যায়নি ধুয়ে।অফিসের তারা, সময়ের আস্ফালন।ছাতার প্রয়োজন অনুভূত হয় মাঝ রাস্তায় এসে।মাথা বাঁচাতে ঠাঁই নিলাম, একজনের ছাতার তলে আধা ভিজে হাঁটছি।
এই বার রিমঝিম,শ্রাবণ ধারা। একটু ইলশে গুঁড়ি বৃষ্টি, ছড়াটির কথা মনে পড়ল।যেন কৃষক তার ক্ষেতে শ্রাবণের ছুঁপ ছুঁপ জলে, হাঁটু গেঁড়ে সবুজ ধানক্ষেতে নিড়ানিতে মত্ত।দূর থেকে ভেসে আসে, বেহুলা লখিন্দরের ভেলা ভাসান গীত।শ্রাবণ জলের বিরহী গীত ভারি বর্ষণের মিলন ধারায় মিশে।মেঠোপথ ডুবেছে বানে। সবুজ ঘাস আগাছা জল ডুবা গায় ধরেছে শেওলা।
ক্ষেতের ধান বাড়ন্ত জলের সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে।
অফিস দরজায় প্রবেশ পথে, আধো ভেজা গা’ ছেদ পরলো ভাবনার।
স্মৃতির বিষণ্নতা গায়ে মেখে, যাচ্ছে গড়িয়ে শ্রাবণ বেলা।
রিমঝিম রিমঝিম নামের বৃষ্টির টোপর, নগর পরেছে মাথায়।
তাইতো তার গা ভিজেছে, ছিটে ফোটা রয় পরে।
1419@4 শ্রাবণ, বর্ষাকাল
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন