স্বপ্ন বালিকা
জুলাই ০৫, ২০১২ |
একটি লাল গোলাপ
এটা দেখতে খুবই চমৎকার আর ভারি সুন্দর
আমি এটাকে খুব পছন্দ করি
এক স্বপ্ন বালিকা
তার সুন্দর মাধুর্য্যতি সুলোচনা চোখ-মুখ
ঠিক আকর্ষিত লাল গোলাপটির মতোই
এটাকে আমি মন দিয়েছি উজার করে
কারণ তাঁর চোখ দুটো এমন ভারি সুন্দর
রাতের তারার মতো জ্বল জ্বল করে কিরণ ছড়িয়ে দেয়
আর তাঁর মুখের হাসিতে ঝরে মুগ্ধকর হাসনাহেনার সুরেলা গন্ধ
যখন সে প্রাণবন্ত উল্লাস চিত্তহরিত ভঙিতে হাসে
তখন মুখ থেকে বের হয়ে আসে প্রবাহিত ঝরণা নহর
সে পার্থিব এ অনিন্দ্য যৌবনা বালিকা
তার শরীরে প্রতিটি অংশেই বর্ষার ঢলের মতো
যৌবন খেলা করে
তার শরীরটা অসম্ভব আকর্ষনীয়,দেখলেই উন্মাদ হওয়ার জো
তাঁর বুকের দিকে এক দৃষ্টিতে স্বাভাবিক হয়ে তাকানো যায় না
পৃথিবীর বুকে এমন সুন্দর সৌডল জোড়া পর্বত
কোথাও আছে বলে মনে হয় নি একটি বারেও।
এটা দেখতে খুবই চমৎকার আর ভারি সুন্দর
আমি এটাকে খুব পছন্দ করি
এক স্বপ্ন বালিকা
তার সুন্দর মাধুর্য্যতি সুলোচনা চোখ-মুখ
ঠিক আকর্ষিত লাল গোলাপটির মতোই
এটাকে আমি মন দিয়েছি উজার করে
কারণ তাঁর চোখ দুটো এমন ভারি সুন্দর
রাতের তারার মতো জ্বল জ্বল করে কিরণ ছড়িয়ে দেয়
আর তাঁর মুখের হাসিতে ঝরে মুগ্ধকর হাসনাহেনার সুরেলা গন্ধ
যখন সে প্রাণবন্ত উল্লাস চিত্তহরিত ভঙিতে হাসে
তখন মুখ থেকে বের হয়ে আসে প্রবাহিত ঝরণা নহর
সে পার্থিব এ অনিন্দ্য যৌবনা বালিকা
তার শরীরে প্রতিটি অংশেই বর্ষার ঢলের মতো
যৌবন খেলা করে
তার শরীরটা অসম্ভব আকর্ষনীয়,দেখলেই উন্মাদ হওয়ার জো
তাঁর বুকের দিকে এক দৃষ্টিতে স্বাভাবিক হয়ে তাকানো যায় না
পৃথিবীর বুকে এমন সুন্দর সৌডল জোড়া পর্বত
কোথাও আছে বলে মনে হয় নি একটি বারেও।
তাঁর বুকটাকে মনে হয় ফুল ফোঁটা বিস্তৃত বাগান
সেখানে জোড়ায় জোড়ায়ই ফুটন্ত টগর ফোঁটে।
আমি অনেক বার চেষ্টা করেছি ফুল বাগান থেকে চোখ সরিয়ে রাখতে
কিন্তু পারিনি,স্বপ্ন বালিকা জোর করে আদায় করে নিয়েছে পৌরুষত্ব পরশ
ঝিমিয়ে থাকতে চেয়েছি যৌবনহীন ভীষণ শীতলতায়,
কিন্তু তাঁর কামুকীর আবেদনময়ীতায়র শরীর ঘেঁষানো স্পর্শে
জমাট বাঁধা শিলা খন্ড হয়ে থাকাটাও অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছিল।
সেখানে জোড়ায় জোড়ায়ই ফুটন্ত টগর ফোঁটে।
আমি অনেক বার চেষ্টা করেছি ফুল বাগান থেকে চোখ সরিয়ে রাখতে
কিন্তু পারিনি,স্বপ্ন বালিকা জোর করে আদায় করে নিয়েছে পৌরুষত্ব পরশ
ঝিমিয়ে থাকতে চেয়েছি যৌবনহীন ভীষণ শীতলতায়,
কিন্তু তাঁর কামুকীর আবেদনময়ীতায়র শরীর ঘেঁষানো স্পর্শে
জমাট বাঁধা শিলা খন্ড হয়ে থাকাটাও অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছিল।
একদিন হঠাৎ করেই সে অদৃশ্য হওয়ার পূর্বে
আমাকে প্রচন্ড যৌন উত্তেজনায় মাতাল হয়ে পোশাকহীন শরীরে
রাতের বারান্দায় বেলকনীতে দখিনা শীতল হাওয়া নিতে বসেছিলাম
আমার সামনে নতজানু হয়ে হাত দুটো ধরে বলেছিল-
আমি তোমাকে প্রচন্ড ভালবাসি বার্ড,
দয়া করে এ হাত দুটো কখনো আলাদা করো না,
অন্যকোন নারীর হাতে তোমার এ হাতের স্পর্শ লাগিওনা জান
আমি সাঁয় দেই,তাই হবে,
তার চোখ দুটো অসম্ভব সুন্দর,রাতের বেলাতেই দেখেছি
ওঁর চোখের তারার মাঝে খেলা করছে জগতের সব উজ্জ্বল তারাগুলো
ওঁর হাসির সাথে ঝরে পড়ে সাগরে অবিরত উথলিত প্রবাল
এমন সুন্দর হাসি দ্বিতীয় কোথাও দেখেছি বলে কখনোও কল্পনাও হয়নি।
হঠাৎ করে একদিন পাগল হয়ে যাই ওঁকে ছাড়া
ডায়েরীতে লেখা দেখেছিলাম বাইরে চাঁদের আলোয় প্রাসাদের ড্রিম ব্লাবের আলোয়
প্রিয় বার্ড আমার,আমাকে ওরা বাঁচতে দিবে না বোধয়,
আমার সমস্ত নারীত্ব শরীর ওরা চিবিয়ে খেয়ে ফেলবে
অনেক খুঁজেছি তাকে,স্বপ্নেও খোঁজে চলেছি এখনো
মাঝে মাঝে ঘুমের ঘরে শিয়রে বসে মাথার চুলগুরো আলতো করে টানে
এমন অনুভব করি, প্রচন্ড আরাম লাগে,
বুঝতে পারি স্নিগ্ধা এসেছে
চোখ খুলতে দেখি পৃথিবী জুড়ে ছেয়ে থাকা রাতের আঁধার।
¯স্নিগ্ধা আমার চোখের প্রথম স্বপ্ন বালিকা
মনে পড়লেই দুটো চোখের পাতা এক হওয়ার ঘুমের প্রশান্তি এখনো পাই না।
ডায়েরীতে লেখা দেখেছিলাম বাইরে চাঁদের আলোয় প্রাসাদের ড্রিম ব্লাবের আলোয়
প্রিয় বার্ড আমার,আমাকে ওরা বাঁচতে দিবে না বোধয়,
আমার সমস্ত নারীত্ব শরীর ওরা চিবিয়ে খেয়ে ফেলবে
অনেক খুঁজেছি তাকে,স্বপ্নেও খোঁজে চলেছি এখনো
মাঝে মাঝে ঘুমের ঘরে শিয়রে বসে মাথার চুলগুরো আলতো করে টানে
এমন অনুভব করি, প্রচন্ড আরাম লাগে,
বুঝতে পারি স্নিগ্ধা এসেছে
চোখ খুলতে দেখি পৃথিবী জুড়ে ছেয়ে থাকা রাতের আঁধার।
¯স্নিগ্ধা আমার চোখের প্রথম স্বপ্ন বালিকা
মনে পড়লেই দুটো চোখের পাতা এক হওয়ার ঘুমের প্রশান্তি এখনো পাই না।
[কবিতাটি আমার লেখা ইংরেজি 'ড্রিম গার্ল' অনুবাদ]
২০০৫ সালের কোন এক মাসের যেকোন এক তারিখে লেখা]
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন