জ্যোৎস্নার আলো আঁধারে তোমার কথা মনে পড়ে
আজ চাঁদ উঠেছে আকাশে, হেলে পড়েছে শেষ রাতে পূবাকাশে
আমি চাঁদের দেখা পাচ্ছি এখানে বসে
জ্যোৎস্না ছায়া খুব তির্যক হয়ে পড়ছে আমার গায়ে
কিন্তু আমি তো খুঁজে বেড়াচ্ছি আমার চাঁদনি,
জ্যোৎস্নার চেয়ে তীব্র আলো বিলিয়ে গেছে যে আমার জীবনে
আমি আমার চাঁদনি খুঁজেছি আকাশে তবু আকাশে চাঁদ দূর থেকে
হেসে কেন বলে খুঁজে যা আমায়, মেখে নে আমার জ্যোৎস্না গায়ে
হয়তো কখনো তোর চাঁদনিকে পেয়ে যেতে পারিস
কোন এক অমাবস্যার রাতে।
আজ চাঁদ এসেছে আকাশে আমার চাঁদনি আসেনি
তবু তার ভালোবাসাটুকু ভেসে বেড়ায় বাতাসে আমি বুঝতে পারি
আমি মেখে নেই গায়ে তার ভালোবাসার ছোঁয়া
অনেক দূর কোন দেশ থেকে পাঠিয়ে দিয়েছে যা আমাকে
বাতাস ধীরে ধীরে তীব্র হতে থাকে
আমি কান পেতে থাকি বাতাসে
দূর থেকে তার চুড়ির নিক্বণ ধ্বনি শুনব বলে।
এখন আমার আকাশে পূর্ণিমার চাঁদ
তোমার অবগাহন এখন কাঠফাটা রৌদ্রে
তুমি বসে আছ সৌরজগতের সেই অপর পাশের দেশে
আমার মধ্য দুপুরে সন্ধ্যে ঘনাবে তোমার আকাশে
আমার চাঁদের দিকে তাকিয়ে দেখো তো একবার
এখনো কি তোমার ইচ্ছে করে, আমার হতে?
নাকি হতে চাও জল জ্যোৎস্নার রাতের বন হরিণী
সেই আগেকার দিনের মতন করে?
তোমার বন হরিণী রূপ দেখি না কতকাল হয়ে গেল
মন কাঁদে আজ তোমায় বন জ্যোৎস্নায় দেখব বলে
জ্যোৎস্নার নগ্নতায় খুলে খুলে দেখব বলে
তোমাকে তোমা রূপে।
তুমি যেন সৌর জগতের কোন ওপার হতে
শত কোটি বছরের পথ পারি দিয়ে
নেমে এসেছিল মর্তের মাটিতে
নীল জ্যোৎস্নার ছায়া ছায়া দেশে
কোন একদিন আমায় ভালোবেসে।
তুমি ছিলে আমার বন হংসী মনোহারিণী
আজ আমায় ফেলে হয়েছ কার ঘরণী?
আজ তোমার আঙ্গিনার ময়ূর খেলা করে আনমনে
ছাতিম গাছে ধান শালিকেরা বাসা বাধে নির্ভয়ে
তোমার আকাশে জ্যোৎস্না নেমে আসে আলো হয়ে
তোমারই ছাদে বৃষ্টি ঝরে পরে সুর হয়ে;
আমি অন্ধকারে পড়ে রই
কালো জ্যোৎস্নার তিমির আঁধারে।
আজ আমি যেন এক বৃত্তের কেন্দ্রে দাঁড়িয়ে আছি
কুল খুঁজে বেড়াই পরিধির দিকে, যতদূর চোখ যায়
পুরো ব্যাসার্ধ জুড়ে আছ শুধু তুমি
সেই অসীম পর্যন্ত, যতটুকু দেখা যায়।
আমার হ্রদয়ে আঁকা ছিল যে চাঁদ
রাতের আধারেতে তোমারি বেদনায় ম্লান হয়ে যায় ডুবে
হ্রদয়ে ক্ষরণ রক্ত ঝরায়
ভোরের আকাশে লাল সূর্য হয়ে ভেসে ওঠে ওই পূবে।
আমি চাঁদের দেখা পাচ্ছি এখানে বসে
জ্যোৎস্না ছায়া খুব তির্যক হয়ে পড়ছে আমার গায়ে
কিন্তু আমি তো খুঁজে বেড়াচ্ছি আমার চাঁদনি,
জ্যোৎস্নার চেয়ে তীব্র আলো বিলিয়ে গেছে যে আমার জীবনে
আমি আমার চাঁদনি খুঁজেছি আকাশে তবু আকাশে চাঁদ দূর থেকে
হেসে কেন বলে খুঁজে যা আমায়, মেখে নে আমার জ্যোৎস্না গায়ে
হয়তো কখনো তোর চাঁদনিকে পেয়ে যেতে পারিস
কোন এক অমাবস্যার রাতে।
আজ চাঁদ এসেছে আকাশে আমার চাঁদনি আসেনি
তবু তার ভালোবাসাটুকু ভেসে বেড়ায় বাতাসে আমি বুঝতে পারি
আমি মেখে নেই গায়ে তার ভালোবাসার ছোঁয়া
অনেক দূর কোন দেশ থেকে পাঠিয়ে দিয়েছে যা আমাকে
বাতাস ধীরে ধীরে তীব্র হতে থাকে
আমি কান পেতে থাকি বাতাসে
দূর থেকে তার চুড়ির নিক্বণ ধ্বনি শুনব বলে।
এখন আমার আকাশে পূর্ণিমার চাঁদ
তোমার অবগাহন এখন কাঠফাটা রৌদ্রে
তুমি বসে আছ সৌরজগতের সেই অপর পাশের দেশে
আমার মধ্য দুপুরে সন্ধ্যে ঘনাবে তোমার আকাশে
আমার চাঁদের দিকে তাকিয়ে দেখো তো একবার
এখনো কি তোমার ইচ্ছে করে, আমার হতে?
নাকি হতে চাও জল জ্যোৎস্নার রাতের বন হরিণী
সেই আগেকার দিনের মতন করে?
তোমার বন হরিণী রূপ দেখি না কতকাল হয়ে গেল
মন কাঁদে আজ তোমায় বন জ্যোৎস্নায় দেখব বলে
জ্যোৎস্নার নগ্নতায় খুলে খুলে দেখব বলে
তোমাকে তোমা রূপে।
তুমি যেন সৌর জগতের কোন ওপার হতে
শত কোটি বছরের পথ পারি দিয়ে
নেমে এসেছিল মর্তের মাটিতে
নীল জ্যোৎস্নার ছায়া ছায়া দেশে
কোন একদিন আমায় ভালোবেসে।
তুমি ছিলে আমার বন হংসী মনোহারিণী
আজ আমায় ফেলে হয়েছ কার ঘরণী?
আজ তোমার আঙ্গিনার ময়ূর খেলা করে আনমনে
ছাতিম গাছে ধান শালিকেরা বাসা বাধে নির্ভয়ে
তোমার আকাশে জ্যোৎস্না নেমে আসে আলো হয়ে
তোমারই ছাদে বৃষ্টি ঝরে পরে সুর হয়ে;
আমি অন্ধকারে পড়ে রই
কালো জ্যোৎস্নার তিমির আঁধারে।
আজ আমি যেন এক বৃত্তের কেন্দ্রে দাঁড়িয়ে আছি
কুল খুঁজে বেড়াই পরিধির দিকে, যতদূর চোখ যায়
পুরো ব্যাসার্ধ জুড়ে আছ শুধু তুমি
সেই অসীম পর্যন্ত, যতটুকু দেখা যায়।
আমার হ্রদয়ে আঁকা ছিল যে চাঁদ
রাতের আধারেতে তোমারি বেদনায় ম্লান হয়ে যায় ডুবে
হ্রদয়ে ক্ষরণ রক্ত ঝরায়
ভোরের আকাশে লাল সূর্য হয়ে ভেসে ওঠে ওই পূবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন